মুর্শিদাবাদে ৫৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করলো জলঙ্গীর ১৪১ নম্বর বিএসএফ ব্যাটালিয়ন
1 min readমুর্শিদাবাদে ৫৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করলো জলঙ্গীর ১৪১ নম্বর বিএসএফ ব্যাটালিয়ন
রাজেন্দ্র নাথ দত্ত :মুর্শিদাবাদ : মুর্শিদাবাদ জেলার জলঙ্গির ১৪১ নম্বর বিএসএফ ব্যাটালিয়নের আবারও সাফল্য। সোমবার রাতে গোপন সূত্রে খবর পেয়ে তল্লাশি চালিয়ে জলঙ্গী সীমান্ত এলাকা থেকে উদ্ধার করে ৫৫ কিলো গাঁজা। ১৪১ নম্বর জলঙ্গি বিএসএফ DIB বাসুদেব শর্মা ও ইন্সপেক্টর বলবীর সিং, হেমান্থ রাঠি সহ পুরো জওয়ান সঙ্গে নিয়ে আটক করেন ।একি দিনে মেঘনা বি ও পি ইন্সপেক্টর রাজেশ কুমার গাঁজা আটক করেন ভারত বাংলাদেশ বর্ডার থেকে।এদিন সাংবাদিক দের জানান মুর্শিদাবাদের হেড কোয়াটার রৌশনবাগ দ্বিতীয় কমান্ডো অর্বিন কুমার ,এটা আমাদের সব থেকে বড় রেড এটা।আমাদের জওয়ানেরা অনেক ভালো কাজ করছেন তাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ জানায় ।
আগামী দিনে আরো আরো ভালো কাজ করবে সেই আশারাখি।বর্ডারে এখন কড়া নিরাপত্তা রয়েছে। করোনা পরিস্থিতির জন্য সীমান্তবর্তী এলাকা গুলিতে অনেক বেশি বাহিনী মোতায়েন করা হচ্ছে। তারপরেও তারা কারবার চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। আগে ত্রিপুরা বর্ডার দিয়ে নেশার সামগ্রী ঢুকত। কিন্তু সেখানে নিরপত্তারক্ষী বাহিনী সচেতন হয়ে যাওয়ায় কারবারিরা মুর্শিদাবাদের সীমান্তবর্তী এলাকাগুলি ব্যবহার করছে। মাদক কারবারের নেটওয়ার্ক অনেক বড়। সূত্রে জানা গিয়েছে, মণিপুরের সেখানকার কারবারিদের সঙ্গে মুর্শিদাবাদের পাচারকারীরা হাত মিলিয়েছে। বাংলাদেশে নেশার এই সামগ্রী পাচার করে তারা কয়েক গুণ লাভ করে। মণিপুর থেকে গাড়িতে লুকিয়ে নেশার সামগ্রী নিয়ে আসে এখানকার কারবারিরা। বর্ডারে এখন কড়া নিরাপত্তা রয়েছে। করোনা পরিস্থিতির জন্য সীমান্তবর্তী এলাকা গুলিতে অনেক বেশি বাহিনী মোতায়েন করা হচ্ছে। তারপরেও তারা কারবার চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। আগে ত্রিপুরা বর্ডার দিয়ে নেশার সামগ্রী ঢুকত। কিন্তু সেখানে নিরপত্তারক্ষী বাহিনী সচেতন হয়ে যাওয়ায় কারবারিরা মুর্শিদাবাদের সীমান্তবর্তী এলাকাগুলি ব্যবহার করছে। মাদক কারবারের নেটওয়ার্ক অনেক বড়। পাচার চক্রে তদন্তকারীরা অনেকের নাম পেয়েছে।লকডাউনে দাম কিছুটা বাড়লেও, টাকা দিলেই মিলছে গাঁজা, হেরোইনের মতো মাদক। এখানে গাঁজাকে সকলে ‘তামাক’ নামেই চেনে। করোনা পরিস্থিতিতে শহরে বেড়েছে ‘ফ্লাইং সেল’। অর্থাৎ ফোনে যোগাযোগ করে নির্দিষ্ট জায়গা থেকে তা সংগ্রহ করছে নেশাড়ুরা। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, পুলিসি নিষ্ক্রিয়তার কারণেই মাদক কারবারের রমরমা।যদিও সারা বছর অভিযান চালানো হয়।মুর্শিদাবাদের মতো সীমান্ত লাগোয়া জেলাগুলিতে কখনও বিএসএফ, কখনও পুলিস মাদক দ্রব্য উদ্ধার করে। বাসস্ট্যান্ডের আশেপাশে মাদকাসক্ত বহু বালক ও কিশোরের দেখা পাওয়া যায়। শহরবাসীর দাবি, মাদকের কারবার বাড়ায় বিভিন্ন জায়গায় আসামাজিক কাজ বাড়ছে। অভিযোগ, দিনেরবেলাতেও বিভিন্ন এলাকায় হাতবদল হয় মাদকের পুরিয়া।পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে খবর, বাংলাদেশ থেকে বঁনগা সীমান্ত হয়ে এ রাজ্যে হেরোইন ঢোকে। অসম, মণিপুর, নাগাল্যান্ড থেকে মূলত আসে গাঁজা। পরে তা হাত ঘুরে জেলায় জেলায় পৌঁছয়। এখন জোগানে টান পড়ায় দাম বেড়েছে। এখন শহরে কাশির সিরাপ, ব্যথার ওষুধ, ডেনড্রাইটের নেশা বাড়ছে।শহরবাসীর অভিযোগ, পুলিস অভিযান চালায় ঠিকই। তবে, মাদক পাচারের মূল পাণ্ডাদের কেউ ধরা পড়ে না। তাই শুধু সচেতনতার প্রচার করলেই হবে না, পুলিসকে আরও সক্রিয় হতে হবে বলে শহরের বাসিন্দারা মনে করেন।লকডাউনে দাম কিছুটা বাড়লেও, টাকা দিলেই মিলছে গাঁজা, হেরোইনের মতো মাদক। এখানে গাঁজাকে সকলে ‘তামাক’ নামেই চেনে। করোনা পরিস্থিতিতে শহরে বেড়েছে ‘ফ্লাইং সেল’। অর্থাৎ ফোনে যোগাযোগ করে নির্দিষ্ট জায়গা থেকে তা সংগ্রহ করছে নেশাড়ুরা। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, পুলিসি নিষ্ক্রিয়তার কারণেই মাদক কারবারের রমরমা।যদিও পুলিসের দাবি, সারা বছর অভিযান চালানো হয়।