তন্ময় চক্রবর্তী একদা কালিয়াগঞ্জের টুজি সিপিআই এম এর
নেতারা এখন ফোর জিতে পরিণত হয়ে বাড়িতে বসেই ওযাটস্যাপ করছেন।ফোর জির জামানায আজ
তারা জিও তে মত্ত হয়ে গেছেন।তাই আজ এখন তাদের মাঠে ময়দানে ,পাড়ার চায়ের দোকানে আড্ডা দিতে বা মাসিমা বলে বাড়ি বাড়ি যেতে দেখা যাচ্ছে
না।
নেতারা এখন ফোর জিতে পরিণত হয়ে বাড়িতে বসেই ওযাটস্যাপ করছেন।ফোর জির জামানায আজ
তারা জিও তে মত্ত হয়ে গেছেন।তাই আজ এখন তাদের মাঠে ময়দানে ,পাড়ার চায়ের দোকানে আড্ডা দিতে বা মাসিমা বলে বাড়ি বাড়ি যেতে দেখা যাচ্ছে
না।
যদিও দুই একজন কে রাস্তায় দেখা যায় তবে তখন থাকে তারা বাড়ির অন্য কাজ নিয়ে
।অন্য মানুষের কাজের জন্য তারা আর সময় নষ্ট করে না।তাদের এখন বক্তব্য মানুষের কাজ
করে লাভ নেই মানুষ সুযোগ সন্ধানী ।তাই তারা বসে আছেন।
।অন্য মানুষের কাজের জন্য তারা আর সময় নষ্ট করে না।তাদের এখন বক্তব্য মানুষের কাজ
করে লাভ নেই মানুষ সুযোগ সন্ধানী ।তাই তারা বসে আছেন।
এই প্রতিবেদক কালিয়াগঞ্জ এর
প্রতিটি ওয়ার্ড ঘুরে তদন্ত করে দেখছেন এর পিছনে আসল রহস্য টা কি।যেটা সাধারণ
মানুষের সাথে কথা বলে জানা যায় মানুষ আর সেই কমিউনিস্ট পার্টির সেই সব কাঁধে
ঝোলাওযালা তাত্বিক নেতাদের পছন্দ করছেন না।কারণ তারা নাকি কালিয়াগঞ্জ কে ৩০ বছর পিছিয়ে রেখে দিছেন।তাদের জন্য কালিয়াগঞ্জ এর
উন্নয়ন দীর্ঘদিন স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল ।
প্রতিটি ওয়ার্ড ঘুরে তদন্ত করে দেখছেন এর পিছনে আসল রহস্য টা কি।যেটা সাধারণ
মানুষের সাথে কথা বলে জানা যায় মানুষ আর সেই কমিউনিস্ট পার্টির সেই সব কাঁধে
ঝোলাওযালা তাত্বিক নেতাদের পছন্দ করছেন না।কারণ তারা নাকি কালিয়াগঞ্জ কে ৩০ বছর পিছিয়ে রেখে দিছেন।তাদের জন্য কালিয়াগঞ্জ এর
উন্নয়ন দীর্ঘদিন স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল ।
অনেক সুযোগ পেয়েছিলেন তারা কিন্তু কাজের কাজ
কিছুই করতে পারেন নি।সাধারণ মানুষদের সামনে বড়ো বড়ো বক্তব্য ছাড়া তারা মানুষের
জন্য কিছুই করেননি।সাধারণ মানুষ দের সামনে শুধু শুধু বক্তব্য ছাড়া তারা মানুষের
জন্য কিছুই করেননি।কালিয়াগঞ্জ এর অনেক নাগরিক দের বলতেও শোনা যায় মানুষ তাদের সাথে
থাকবে কেন?তারা কি মানুষের সাথে
থাকে।তদন্ত করলে দেখ যাবে তাদের জামানায তারা নিজের অনেকটাই আখের খুছিযে নিয়েছেন
।
কিছুই করতে পারেন নি।সাধারণ মানুষদের সামনে বড়ো বড়ো বক্তব্য ছাড়া তারা মানুষের
জন্য কিছুই করেননি।সাধারণ মানুষ দের সামনে শুধু শুধু বক্তব্য ছাড়া তারা মানুষের
জন্য কিছুই করেননি।কালিয়াগঞ্জ এর অনেক নাগরিক দের বলতেও শোনা যায় মানুষ তাদের সাথে
থাকবে কেন?তারা কি মানুষের সাথে
থাকে।তদন্ত করলে দেখ যাবে তাদের জামানায তারা নিজের অনেকটাই আখের খুছিযে নিয়েছেন
।
কালিয়াগঞ্জ এর উন্নয়ন কিভাবে করতে হবে এই কথাটি তাদের আসেই নি কোন দিন ও তাদের
ভাবনা চিন্তার মধ্যে ।আজ তাই মানুষ তাদের থেকে মুখ সরিয়ে দিয়েছেন ।স্থানীয়
বাসিন্দাদের বলতে শোনা যায় কিভাবে উন্নয়ন করতে হয় তা এখন কালিয়াগঞ্জ
পৌরসভা দেখিয়ে দিয়েছে ।আগামী কিছুদিনের মধ্যে কালিয়াগঞ্জ এর চেহারা অমূলে বদলে
যাবে।অনেক মানুষকে আবার বলতে শোনা যায় মানুষ যার কাছে ভালো ব্যবহার পাবে তাদের
দিকে থাকবে।
ভাবনা চিন্তার মধ্যে ।আজ তাই মানুষ তাদের থেকে মুখ সরিয়ে দিয়েছেন ।স্থানীয়
বাসিন্দাদের বলতে শোনা যায় কিভাবে উন্নয়ন করতে হয় তা এখন কালিয়াগঞ্জ
পৌরসভা দেখিয়ে দিয়েছে ।আগামী কিছুদিনের মধ্যে কালিয়াগঞ্জ এর চেহারা অমূলে বদলে
যাবে।অনেক মানুষকে আবার বলতে শোনা যায় মানুষ যার কাছে ভালো ব্যবহার পাবে তাদের
দিকে থাকবে।
কালিয়াগঞ্জ এর সেই সব সি.পি.এম নেতারা জানতোই না ভালো
ব্যবহার টা কি?তাই এখন যে দুই একজন
নিজেদের কমিউনিস্ট ভাবে তারা নিজেদের সেই গুরুগম্ভীর ভাবটা বজায় রেখে চলেছে।তাই আজ
সেই সব মানুষদের সাথে মানুষ কথা বলতে পারে না।স্থানীয় মানুষেরা বলেন দুই তলা
অট্টালিকায় বাতানুকূল ঘর থেকেই যদি মানুষের মন পাওয়া যেত তাহলে নির্বাচনের সময় সেই
সব সি পি আই এম নেতাদের আর ভোট চাইতে মানুষের দুয়ারে দুয়ারে যেতে হতো না।তবে অনেক
সি পি আই এম নেতারা অবশ্য সময়ের সাথে সাথে নিজেদের পোশাক বদলাতে সময় নেন নি।তাই ২ জিতে আর নয সি পি
আই এম নেতারা এখন যে ৪ জি সেটা আর বলার সময়
রাখে না।সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তারাও খোলস মাঝে মাঝে ছাড়েন ।
ব্যবহার টা কি?তাই এখন যে দুই একজন
নিজেদের কমিউনিস্ট ভাবে তারা নিজেদের সেই গুরুগম্ভীর ভাবটা বজায় রেখে চলেছে।তাই আজ
সেই সব মানুষদের সাথে মানুষ কথা বলতে পারে না।স্থানীয় মানুষেরা বলেন দুই তলা
অট্টালিকায় বাতানুকূল ঘর থেকেই যদি মানুষের মন পাওয়া যেত তাহলে নির্বাচনের সময় সেই
সব সি পি আই এম নেতাদের আর ভোট চাইতে মানুষের দুয়ারে দুয়ারে যেতে হতো না।তবে অনেক
সি পি আই এম নেতারা অবশ্য সময়ের সাথে সাথে নিজেদের পোশাক বদলাতে সময় নেন নি।তাই ২ জিতে আর নয সি পি
আই এম নেতারা এখন যে ৪ জি সেটা আর বলার সময়
রাখে না।সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তারাও খোলস মাঝে মাঝে ছাড়েন ।