মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশের পরেই গ্রেফতার আনারুল হোসেন
1 min readমুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশের পরেই গ্রেফতার আনারুল হোসেন
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশের পরেই গ্রেফতার রামপুরহাট ১ নম্বর ব্লকের তৃণমূল সভাপতি আনারুল হোসেন। রামপুরহাট হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্ত আনারুল। তারাপীঠের একটি হোটেল থেকে তৃণমূলের ব্লক সভাপতি গ্রেফতার। আজ বগটুই গ্রামে গিয়ে অগ্নিকাণ্ডে মৃতদের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপরই পুলিশকে কড়া পদক্ষেপের নির্দেশ দেন তিনি।
মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ পাওয়া মাত্রই তৃণমূলের অভিযুক্ত ব্লক সভাপতির বাড়িতে পৌঁছয় বিশাল পুলিশবাহিনী। ঘিরে ফেরা হয় তাঁর বিলাসবহুল বাড়ি। যদিও পুলিশ যাওয়ার সময় বাড়িতে ছিলেন না আনারুল হোসেন। প্রায় এক ঘণ্টা তল্লাশি চালানোর পর ফিরে যান তদন্তকারীরা। পুলিশ সূত্রে খবর, এরপরই অভিযুক্ত তৃণমূল নেতার মোবাইল ফোনের টাওয়ার লোকেশনের দিকে নজর রাখা হচ্ছিল। সেই সূত্র ধরেই ৮ কিলোমিটার দূরে তারাপীঠ থেকে নাটকীয়ভাবে গ্রেফতার করা হয় আনারুলকে। এদিকে রামপুরহাটে তৃণমূলের ব্লক সভাপতির বাড়িতে পুলিশ যেতেই, বাইরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন আনারুলের অনুগামীরা। চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তোলেন তাঁদেরই একজন। আনারুলের এই অনুগামীর দাবি, ‘আনারুলকে ফাঁসিয়ে দিয়েছেন অনুব্রত মণ্ডল। মিথ্যা অভিযোগে ফাঁসানো হয়েছে।’মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ এর পরপরই রামপুরহাট ব্লক সভাপতি আনোয়ারুল কে পুলিশ গ্রেফতার করল |তারাপীঠের একটি হোটেলের সামনে থেকে প্রথমে তাকে আটক করা হয় |রামপুরহাট থানায় নিয়ে গিয়ে জেলা পুলিশ সুপার তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করার পরে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়॥ এরপর সিটের তদন্তকারী অফিসারেরাও তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে ।প্রথমে আনারুলকে গ্রেপ্তার করতে রামপুরহাট ব্লক অফিসের পাশেই তার বাড়িতে যায় পুলিশ অফিসাররা। গোটা বাড়ি ঘিরে ফেলে পুলিশ । বাড়ির সামনে জড়ো হন অনুগামীরা। করে খুব স্বাভাবিকভাবেই উত্তেজনা তৈরি হয় ।তবে আনারুল বাড়িতে না থাকায় তাকে গ্রেপ্তার করা সেই সময়ে সম্ভব না হলেও পরে মোবাইল টাওয়ারের সূত্র ধরে তাকে তারাপীঠ থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ