সারথি বিভাস কে সঙ্গে নিয়ে ছট পুজোর ঘাটে ঘাটে হাজির কালিয়াগঞ্জ এর উন্নয়নের কান্ডারী কার্তিক চন্দ্র পাল।
1 min readসারথি বিভাস কে সঙ্গে নিয়ে ছট পুজোর ঘাটে ঘাটে হাজির কালিয়াগঞ্জ এর উন্নয়নের কান্ডারী কার্তিক চন্দ্র পাল।
তনময় চক্রবর্তী বাঙ্গালীদের বারো মাসে তেরো পার্বণ। তেমনভাবেই এখন ছট পুজো শুধুমাত্র আর অবাঙালি সম্প্রদায়ের মানুষদের কাছে সীমাবদ্ধ নয়। এ পূজা এখন বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যে বিরাজ করছে। আর তাই ছট পূজা কে কেন্দ্র করে মাতোয়ারা বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষরা। আজ দেখা গেল কালিয়াগঞ্জ এর বিভিন্ন ছট পুজোর ঘাটে ঘাটে এই পুজোতে আর পাঁচজনের মতন করে নিজেকে অর্পণ করতে কালিয়াগঞ্জ এর উন্নয়নের কান্ডারী তথা প্রাক্তন পৌরপতি কার্তিক চন্দ্র কালকে।
দেখা গেল বিভিন্ন ঘাটে ঘাটে তার বিশ্বস্ত সঙ্গী সারথি হয়ে কালিয়াগঞ্জ এর প্রাক্তন যুব তৃণমূল সভাপতি বিভাস সাহা কে সঙ্গে নিয়ে যেতে। যেখানেই যাচ্ছেন তিনি সেখানেই আপামর জনসাধারণ তাকে ঘিরে কখনো সেলফি তুলছেন, কখনো বা করমর্দন করে বলছেন দাদা আপনি কেমন আছেন ?
আপনি ভালো তো। আপনাকে খুবই দরকার সকলের ভালোর জন্য। অনেকে আবার বিজয়ের শুভেচ্ছা জানালো। যখন এইভাবে আবেগ তাড়িত হয়ে কুশল বিনিময় হচ্ছিল বিভিন্ন ঘাটে ঘাটে কার্তিক চন্দ্র পালের সঙ্গে আম জনতার তখন দেখে মনে হচ্ছিল যেন ঘরের ছেলে কার্তিক তাদের সামনে চলে এসেছে। সকলকে দেখা যাচ্ছে উৎসাহ-উদ্দীপনা সহকারে তার সামনে এগিয়ে আসতে। দীর্ঘদিন তৃণমূল কংগ্রেস করার সুবাদে সতীর্থদের সঙ্গে তাঁর সুসম্পর্ক রয়েছে ।
তাই আড়ালে নয় একেবারে প্রকাশ্যে অনেক তৃণমূল নেতা কে দেখা গেল তার সামনে এগিয়ে আসতে এবং কুশল বিনিময় করতে। ছট পূজা কে কেন্দ্র করে আজ যেন কালিয়াগঞ্জ কার্তিক ময় হয়ে উঠেছিল । কালিয়াগঞ্জ এর কাকড়া মোড়ে যখন একটি ছট পূজার ঘাটে কার্তিক বাবু গেলেন তখন দেখা গেল বহু তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা থেকে কর্মীরা তাকে জড়িয়ে ধরে আবেগ তাড়িত হয়ে হয়ে উঠলেন। সকলকেই বলতে শোনা গেল দাদা আমরা তোমার সাথে আছি। তুমি এগিয়ে চলো।
তোমার অবদান আমরা কখনো ভুলবো না। কালিয়াগঞ্জ এর তৃণমূল কংগ্রেসের কার্যালয়ের সামনে আবার দেখা গেল ৮০ বছরের এক বৃদ্ধা কে তার সামনে এগিয়ে আসতে। আর বলতে, বাবা তুমি কেমন আছো ? তোমার শরীর ভালো তো। সঙ্গে সঙ্গে কার্তিক বাবু ষষ্টাঙ্গে সেই বৃদ্ধাকে পায়ে প্রণাম করে আশীর্বাদ নিলেন। বেশ কিছুক্ষণ তাদের মধ্যে কুশল বিনিময় হচ্ছিল।
দেখে মনে হল যেন সেই বৃদ্ধার এক ছেলে কার্তিক তার সামনে দাঁড়িয়ে রয়েছে। এইভাবে একের পর এক ঘাটে গিয়ে গিয়ে আজকে বাজিমাত করে দিলেন কালিয়াগঞ্জ এর উন্নয়নের কান্ডারী কার্তিক চন্দ্র পাল। দল-মত নির্বিশেষে যেখানেই কার্তিক বাবু যাচ্ছেন সেখানেই সকলকেই দেখা গেল তার সামনে এগিয়ে এসে কথা বলতে। অনেককে বলতে শোনা গেল কার্তিক ,তুমি আমাদের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছো। তোমার ঋণ আমরা কখনোই ভুলবো না। এদিকে আজ কার্তিক বাবু কে দেখা গেল সকাল থেকে কালিয়াগঞ্জ এর প্রতিটি ওয়ার্ডে যেখানে যেখানে ছট পুজো হচ্ছে সেখানে যেতে। আর সে সব ছট পুজোর কমিটির যারা সদস্য রয়েছে তাদের সাথে কথা বলতে তাদের অভাব অভিযোগ শুনতে। এদিন দেখা গেল কার্তিক বাবুকে তার ব্যক্তিগত উদ্যোগে বিভিন্ন ছট পুজো কমিটিকে আর্থিকভাবে কিছু সাহায্য করতে ও । সকাল থেকে সন্ধ্যা ঘাটে ঘাটে ছট পূজা কে কেন্দ্র করে আজ আপামর বাঙালি দেখল কার্তিক ময় কালিয়াগঞ্জ। তবে আজকে যেভাবে কার্তিক বাবু ছট পূজার বিভিন্ন ঘাটে ঘাটে গিয়ে সাধারণ মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিলেন তাতে একটা কথা পরিস্কার এই মুহূর্তে কালিয়াগঞ্জ এ জনপ্রিয়তার শীর্ষে যে তিনি রয়েছেন সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই।