কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার তালিবানি পৌর প্রসাশক ও পৌর সদস্যের অপশাসনের অবসান হতে চলেছে-শীঘ্রই শহরজুড়ে গুঞ্জন।
1 min readকালিয়াগঞ্জ পৌর সভার তালিবানি পৌর প্রসাশক ও পৌর সদস্যের অপশাসনের অবসান হতে চলেছে-শীঘ্রই শহরজুড়ে গুঞ্জন।
তপন চক্রবর্তী, কালিয়াগঞ্জ ২অক্টোবর: আসলে জীবনে যা স্বপ্নেও কল্পনা করতে পারেনি অর্থাৎ* কি হনু রে*।এরা দুজনেই ধরাকে সরা জ্ঞান করতে শুরু করে দেয় এবং এখনো করে যাচ্ছে। ।কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার ইতিহাসে এমন অভাবনীয় ঘটনা আগে কখনো এর আগে ঘটেনি যা ইতিহাস হয়ে থাকলো কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার ইতিহাসে। আবাসন যোজনার ঘরের তৃতীয় কিস্তির টাকা না পেয়ে পৌর সভায় খোঁজ নিতে যান ১৩নম্বর ওয়ার্ডের নাগরিক তথা পৌর সভার স্বাস্থ্য দপ্তরের ওয়ার্ড কর্মী দানি গুপ্তা।তার স্বামীর নামে যে সরকারি ঘর পৌর সভা থেকে পাওয়া গেছে তার দ্বিতীয় কিস্তির টাকা পাওয়ার পর তৃতীয় কিস্তির টাকা কেন পাওয়া যাচ্ছেনা তা জানতে কালিয়াগঞ্জ পৌর সভায় যান।গিয়ে জানতে পারে তার ঘরের টাকা যাতে ছেড়ে দেওয়া না হয় তার জন্য পৌর সভায় এলাকার তৃণমূল নেতার পরামর্শে পর পর দুটি অভিযোগ জমা দেওয়া হয়।
অভিযোগ করা হয়েছে ঘর রাস্তার মধ্যে চলে তাই এলাকার মানুষজন আপনার ঘরের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়েছে।আসলে যে প্রসাশক মন্ডলীর সদস্য এই সব কথা বলছেন তিনিই পাড়ার মানুষদের দিয়ে দুই।দুটা অভিযোগ করিয়েছেন তিনি কত ক্ষমতার অধিকারী।তা দেখানোর জন্য।হ্যা সেই সেকেন্ড ইন কম্যান্ড তিনি যোগ্যতার সাথে পৌর প্রশাষকের সাথে শলাপরামর্শ করে পৌর প্রশাষকের সন্মানকে জলাঞ্জলি দিয়ে নিজের দীর্ঘদিনের খার মিটিয়ে নিয়েছে কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার মাধ্যমে।যদিও কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার পৌর প্রশাষক তিনি সোজা সাপ্তা মানুষ।
তাকে শিখন্ডি করে সেকেন্ড ইন কম্যান্ড তার কাজ হাসিল করেছেন বেশ অনায়াসেই।শুধু তাই নয় সেই মহিলার অপরাধ ঘরের টাকা চাইতে গিয়ে মহামান্য দুই পৌর প্রশাষকের সাথে কোন সাহসে তর্ক করেছেন? মহিলার জানা উচিৎ ছিল এই সমস্ত মহামান্য মানুষের সাথে কথা বলাই দুষ্কর ব্যাপার তার উপর তিনি তর্কাতর্কি করেছেন?এত সাহস কি করে হয়? কেন পৌর সভায় গিয়ে উচ্চ স্বরে কথা কাটাকাটি হয়েছে সেই কারণে সেই দুই বিশাল ক্ষমতার অধিকারী পৌর প্রশাষক কালিয়াগঞ্জ থানায় সেই মহিলার বিরুদ্ধে এফ আই আর করলে।কালিয়াগঞ্জ থানার পুলিশ প্রচুর পুলিশ বাড়িতে নিয়ে গিয়ে যেন খুনের আসামির মত সেই মহিলা ও তার মেয়েকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়।পরবর্তীতে রায়গঞ্জ কোর্ট থেকে দুজনকেই জামিন করে আনা হয়।এখানেই থেমে থাকেনি তারা।দানি গুপ্তা কে পৌর সভায় যে স্বাস্থ্য দপ্তরে দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে কাজ করে আসছে সেই চাকরিটাও এখনো পর্যন্ত বন্ধ করে রাখা হয়েছে সম্পুর্ন অবৈধ উপায়ে। জানা যায় কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার ইতিহাসে এত সুন্দর কাজ কোন পৌর প্রসাশক করতে পারেনি।সেই কারণে বিশ্বস্ত সূত্রের খবর দিন কয়েকের মধ্যেই এই পৌর প্রসাশকদ্বয় কে তালিবানি প্রসাশনকে বিশেষভাবে লাগু করবার জন্য নাকি বড় সর এওয়ার্ড দেবার ব্যবস্থ্যা করা হয়েছে কলকাতা পৌর দপ্তর থেকে।যদিও কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার অপর তিন পৌর প্রসাশক মন্ডলীর মাননীয় সদস্যরা নিজেদের সন্মান বাঁচাতে তারা এই পৌর সভার ধরে কাছে আর যায়না বলে জানা যায়।তাদের দুই একজনকে বলতে শোনা যায় কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার এমন দুই প্রশাষকের সাথে তাদের নাম জরিয়ে থাকায় তারা লজ্জিত।কালিয়াগঞ্জ পৌর সভা এতদিন যে ভাবে মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে কাজ করে আসছিল তৃণমূল দলের সেই সুনাম আজ অনেকটাই হারাতে হয়েছে পৌর প্রসাশক ও প্রসাশক মন্ডলীর সেকেন্ড কম্যান্ডের জন্য বলে মনে করছে সাধারণ মানুষ।