সাংবাদিকদের উপর হামলা তৃণমূল বাহিনীর ।
1 min readকোচবিহার, মনোনয়ন জমা দেওয়ার খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে আক্রান্ত হলেন কোচবিহারের সাংবাদিকরা। বুধবার মনোনয়ন পত্র দেওয়াকে কেন্দ্র করে কোচবিহার ১নং ব্লক ধলুয়াবাড়ি বিডিও অফিসের সামনে
জড়ো হয়ে বিরোধী দলের কর্মীদের বাধা দিচ্ছিল তৃণমূল কংগ্রেস।
সেইছবি তুলতে গিয়ে
আক্রান্ত হন কোচবিহারের সংবাদমাধ্যম। চার সাংবাদিককে পিটিয়ে মোবাইল ক্যামেরা কেড়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। জানা গেছে,
আহত ওই চার সাংবাদিকের নাম সাংবাদিক চন্দন দাস, দেবাশিস বিশ্বাস, শশীকেশ রায়,
শুভেন্দু চ্যাটার্জি। গুরুতর জখম অবস্থায় ওই চার সাংবাদিকদের ভরতি করা হয়েছে কোচবিহার এমজেএন হাসপাতালে। রোগীদের দেখতে
হাসপাতালে গিয়েছেন এলাকার উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ, বিধায়ক মিহির গোস্বামী। বিরোধীদের দাবি, তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা এই ঘটনা ঘটিয়েছে। যদিও তৃণমূল অভিযোগ অস্বীকার করেছে। উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ বলেন,
“সাংবাদিকদের উপর আক্রমণের ঘটনার তীব্র নিন্দা করছি। এটা মেনে
নেওয়া যায় না। যারা এই ধরণের
ঘটনা করছে তাদের
সঙ্গে আমাদের দলের
কোন সম্পর্ক নেই। পুলিশ প্রশাসন এর ব্যবস্থা নিবে।”
আক্রান্ত হন কোচবিহারের সংবাদমাধ্যম। চার সাংবাদিককে পিটিয়ে মোবাইল ক্যামেরা কেড়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। জানা গেছে,
আহত ওই চার সাংবাদিকের নাম সাংবাদিক চন্দন দাস, দেবাশিস বিশ্বাস, শশীকেশ রায়,
শুভেন্দু চ্যাটার্জি। গুরুতর জখম অবস্থায় ওই চার সাংবাদিকদের ভরতি করা হয়েছে কোচবিহার এমজেএন হাসপাতালে। রোগীদের দেখতে
হাসপাতালে গিয়েছেন এলাকার উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ, বিধায়ক মিহির গোস্বামী। বিরোধীদের দাবি, তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা এই ঘটনা ঘটিয়েছে। যদিও তৃণমূল অভিযোগ অস্বীকার করেছে। উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ বলেন,
“সাংবাদিকদের উপর আক্রমণের ঘটনার তীব্র নিন্দা করছি। এটা মেনে
নেওয়া যায় না। যারা এই ধরণের
ঘটনা করছে তাদের
সঙ্গে আমাদের দলের
কোন সম্পর্ক নেই। পুলিশ প্রশাসন এর ব্যবস্থা নিবে।”