রেশনের চালগম রেশন প্রাপকরা রেশনের দোকানের সামনেই দুয়ারে রেশন বিক্রি,গরিবদের সম্বল করে ব্যাপক মুনাফার পাহাড় গড়ছে কিছু অর্থলোভী
1 min readরেশনের চালগম রেশন প্রাপকরা রেশনের দোকানের সামনেই দুয়ারে রেশন বিক্রি,গরিবদের সম্বল করে ব্যাপক মুনাফার পাহাড় গড়ছে কিছু অর্থলোভী
তপন চক্রবর্তী, কালিয়াগঞ্জ,,৭জুন: না না উত্তর দিনাজপুর জেলার শুধুমাত্র ডালিমগাও বা রাধিকাপুর বা কালিয়াগঞ্জ,রায়গঞ্জেই এই দৃশ্য ধরা পড়ছে সাংবাদিকদের লেন্সে তা কিন্তু নয়।এই অভাবনীয় দৃশ্য জেলার সর্বত্রই ধরা পড়ছে সকলের চোখে।জেলা প্রশাসনের অনেক আধিকারীক ও যে এই সব দৃশ্য চোখে দেখছেন না তা নয়।সরকার সাধারণ মানুষদের উপকারে দুয়ারে সরকার যে সমস্ত সুযোগ সুবিধা দিচ্ছে তা আসলে মানুষের পাবার অতিরিক্ত পাওয়া।আগে দেখেছি রেশনের চাল ঘরে এলে তবেই বাড়ির উনুনে হারি চরতো।এখন তার তোয়াক্কা কেও আমরা করিনা।
সেই কারণেই এখন প্রয়োজন রেশনের দোকানের চালের পরিমান।কমিয়ে দেওয়া।কারন বেশি হলেইতো বিক্রি করবার সুযোগ সবাই পাচ্ছে।এক একটি পরিবারের ৫-থেকে৬টি রেশন কার্ডে রেশন পাবার পর চাল সমস্ত বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে।চাল বিক্রির কোন সমস্যা নেই।সরকার নাকি রেশন দুয়ারে চাল ব্যবসায়ীদের অলিখিত লাইসেন্স দিয়েছে বলে জানা যায়।চাল আগে দেখেছি রেশনের চাল ঘরে এলে তবেই বাড়ির উনুনে হারি চরতো।এখন তার তোয়াক্কা কেও আমরা করিনা। সেই কারণেই এখন প্রয়োজন রেশনের দোকানের চালের পরিমান।কমিয়ে দেওয়া।কারন বেশি হলেইতো বিক্রি করবার সুযোগ সবাই পাচ্ছে।এক একটি পরিবারের ৫-থেকে৬টি রেশন কার্ডে রেশন পাবার পর চাল সমস্ত চাল বিক্রি হয়ে গেলেও সরকারের এত অর্থ জলে চলে যাচ্ছে তা নিয়ে সরকারের কোন ভাবনা নেই।আসলে আমাদের রাজ্য সরকার নাকি কেন্দ্রের কোন আর্থিক সাহায্য নেয়না।এই সরকার এতো টাকার পাহাড়ের ওপর বসে ব্যবসা করছে এই সব মিসইউজ কোন ব্যাপারই নয়।তাই প্রসাশনহীন সরকার থাকলে যা হয় তাই ঘটছে।এর ফলে জেলার রেশন দোকান,রেশন পরিদর্শক,এবং রেশনের চাল বিক্রেতারা এখন একই পথের পথিক।শুধু কামিয়ে যাওপয়সা।দুয়ারে সরকার তোমাদের পাশে ছিল ,আছে ভবিষ্যতেও থাকবে।