‘শক্তি প্রকল্প’র মাধ্যমে সংগঠনকে মজবুত করতে চাইছে উত্তর দিনাজপুরে কংগ্রেস
1 min read
প্রকল্প’র মাধ্যমে সংগঠনকে
মজবুত করতে
চাইছে কংগ্রেস উত্তর
দিনাজপুরে ‘শক্তি। এর মাধ্যমে
সর্বভারতীয় কংগ্রেসের
শীর্ষ নেতৃত্ব
সরাসরি বুথস্তরের
সদস্যদের সঙ্গে
যোগাযোগ করে
দল সর্ম্পকে
খোঁজ খবর
নেবে। এক্ষেত্রে
বিভিন্ন নির্বাচনে
প্রার্থী কে
হবেন? দল
জোটে যাবে
কি না? প্রার্থী নিয়ে
কোনও মতানৈক্য
দেখা দিলে
সেক্ষেত্রে সাধারণ
সদস্যদের মনোভাব
কী সবই
শীর্ষ নেতৃত্ব
এর মাধ্যমে
জেনে নিতে
পারবে। দলের
এই প্রকল্পটি
কার্যকর করার
জন্য কংগ্রেস
জেলায় কাজ
শুরু করেছে। জেলায় রায়গঞ্জ
ও ইসলামপুর
মহকুমার জন্য
দু’জন
কো–অর্ডিনেটর
নিযুক্ত হয়েছেন। তাঁরা জেলার
ব্লক স্তরের
এই প্রকল্পের
জন্য সদস্য
সংগ্রহ করবেন। ব্লক থেকে
বুথস্তর পর্যন্ত
প্রকল্পটির সদস্য
থাকবে। অর্থাৎ
সরাসরি দলের
সর্বভারতীয় সভাপতি
রাহুল গান্ধী
জেলার কোনও
বুথ সর্ম্পকে
খোঁজ নিতে
চাইলে এই
প্রকল্পের মাধ্যমে
তা জানা
সম্ভব হবে।
মজবুত করতে
চাইছে কংগ্রেস উত্তর
দিনাজপুরে ‘শক্তি। এর মাধ্যমে
সর্বভারতীয় কংগ্রেসের
শীর্ষ নেতৃত্ব
সরাসরি বুথস্তরের
সদস্যদের সঙ্গে
যোগাযোগ করে
দল সর্ম্পকে
খোঁজ খবর
নেবে। এক্ষেত্রে
বিভিন্ন নির্বাচনে
প্রার্থী কে
হবেন? দল
জোটে যাবে
কি না? প্রার্থী নিয়ে
কোনও মতানৈক্য
দেখা দিলে
সেক্ষেত্রে সাধারণ
সদস্যদের মনোভাব
কী সবই
শীর্ষ নেতৃত্ব
এর মাধ্যমে
জেনে নিতে
পারবে। দলের
এই প্রকল্পটি
কার্যকর করার
জন্য কংগ্রেস
জেলায় কাজ
শুরু করেছে। জেলায় রায়গঞ্জ
ও ইসলামপুর
মহকুমার জন্য
দু’জন
কো–অর্ডিনেটর
নিযুক্ত হয়েছেন। তাঁরা জেলার
ব্লক স্তরের
এই প্রকল্পের
জন্য সদস্য
সংগ্রহ করবেন। ব্লক থেকে
বুথস্তর পর্যন্ত
প্রকল্পটির সদস্য
থাকবে। অর্থাৎ
সরাসরি দলের
সর্বভারতীয় সভাপতি
রাহুল গান্ধী
জেলার কোনও
বুথ সর্ম্পকে
খোঁজ নিতে
চাইলে এই
প্রকল্পের মাধ্যমে
তা জানা
সম্ভব হবে।
একসময়ে কংগ্রেসের দুর্গ বলে পরিচিত ছিল উত্তর দিনাজপুরকিন্তু গত কয়েক বছরে এখানে কংগ্রেস শক্তি অনেকটাই হারিয়েছে।বর্তমানে রায়গঞ্জ ও কালিয়াগঞ্জ বিধানসভা আসন দু’টি ছাড়া বিশেষ কিছুই কংগ্রেসের নেই।গত পঞ্চায়েত ও বিধানসভা নির্বাচনেও কংগ্রেসের ফল খারাপ হয়েছে। সামনেই লোকসভা নির্বাচন।সেখানে কংগ্রেস যদি ভালো ফল করতে না পারে তবে জেলায় তাদের অস্তিত্ব সংকটে পড়বে সেটা আন্দাজ করতে পেরে কংগ্রেস আগেভাগেই জেলাজুড়ে সাংগঠনিক কাজ করতে শুরু করেছেএতে জনসংযোগ বৃদ্ধি, কর্মী ও সদস্যদের সঙ্গে নিবিড় সংযোগ স্থাপনের একটা সুযোগ তৈরি হচ্ছে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
কংগ্রেসের জেলা
সভাপতি মোহিত
সেনগুপ্ত বলেন, জেলায় দলের
শক্তি প্রকল্পের
কাজ শুরু
হয়েছে। প্রতিটি
ব্লকে এই
প্রকল্পের অধীনে
একজন করে
সভাপতি নিয়োগ
করা হয়েছে। শীর্ষ নেতৃত্ব
দিল্লি থেকে
সরাসরি এখানকার
বিষয়ে যেকোনও
মতামত জানতে
পারবে। জেলা
কংগ্রেসের অন্যতম
নেতা পবিত্র
চন্দ বলেন, দল শক্তি
প্রকল্পের মাধ্যমে
বুথস্তর পর্যন্ত
পৌঁছতে পারবে। প্রকল্পের রায়গঞ্জ
মহকুমার কো–অর্ডিনেটর শৌভিক
রায় বলেন, এখানকার কোনও
বিধানসভায় কে
প্রার্থী হবেন, জোট হবে
কি না
প্রভৃতি প্রশ্ন
যদি দলের
কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব
জানতে চান
তাহলে যেকোনও
জায়গার বুথস্তরের
কর্মীদের থেকে
তা দল
জেনে নিতে
পারবে। জেলা
কংগ্রেস সূত্রে
জানা গিয়েছে, দলের যেকোনও
সক্রিয় কর্মী, সদস্য বা
কংগ্রেসি মনোভাবাপন্ন
ব্যক্তি, যিনি
দলের প্রতি
অনুগত তিনি
এই প্রকল্পের
আওতায় আসতে
পারবেন। এক্ষেত্রে
তাঁর বয়স
১৮ বছর
হতে হবে। ওই ব্যক্তি
ভোটার কার্ডের
আইডি নম্বর
দিয়ে আবেদন
করে সদস্য
হতে পারবেন। সদস্য হওয়ার
পর তাঁর
নাম, কোন
বুথের বাসিন্দা
প্রভৃতি তথ্য
দিল্লিতে কংগ্রেসের
শীর্ষ নেতৃত্বের
কাছে যাবে। এরপর জেলার
কোনও এলাকা
সর্ম্পকে দলের
শীর্ষ নেতৃত্বের
যদি কিছু
জানার থাকে
তা মোবাইল
ফোনের মাধ্যমে
জানতে চাওয়া
হবে। একসময়ে কংগ্রেসের
দুর্গ বলে
পরিচিত ছিল
উত্তর দিনাজপুর। কিন্তু গত
কয়েক বছরে
এখানে কংগ্রেস
শক্তি অনেকটাই
হারিয়েছে। বর্তমানে
রায়গঞ্জ ও কালিয়াগঞ্জ বিধানসভা
আসন দু’টি ছাড়া
বিশেষ কিছুই
কংগ্রেসের নেই। গত পঞ্চায়েত
ও বিধানসভা
নির্বাচনেও কংগ্রেসের
ফল খারাপ
হয়েছে। সামনেই
লোকসভা নির্বাচন। সেখানে কংগ্রেস
যদি ভালো
ফল করতে
না পারে
তবে জেলায়
তাদের অস্তিত্ব
সংকটে পড়বে। সেটা আন্দাজ
করতে পেরে
কংগ্রেস আগেভাগেই
জেলাজুড়ে সাংগঠনিক
কাজ করতে
শুরু করেছে। এতে জনসংযোগ
বৃদ্ধি, কর্মী
ও সদস্যদের
সঙ্গে নিবিড়
সংযোগ স্থাপনের
একটা সুযোগ
তৈরি হচ্ছে।
সভাপতি মোহিত
সেনগুপ্ত বলেন, জেলায় দলের
শক্তি প্রকল্পের
কাজ শুরু
হয়েছে। প্রতিটি
ব্লকে এই
প্রকল্পের অধীনে
একজন করে
সভাপতি নিয়োগ
করা হয়েছে। শীর্ষ নেতৃত্ব
দিল্লি থেকে
সরাসরি এখানকার
বিষয়ে যেকোনও
মতামত জানতে
পারবে। জেলা
কংগ্রেসের অন্যতম
নেতা পবিত্র
চন্দ বলেন, দল শক্তি
প্রকল্পের মাধ্যমে
বুথস্তর পর্যন্ত
পৌঁছতে পারবে। প্রকল্পের রায়গঞ্জ
মহকুমার কো–অর্ডিনেটর শৌভিক
রায় বলেন, এখানকার কোনও
বিধানসভায় কে
প্রার্থী হবেন, জোট হবে
কি না
প্রভৃতি প্রশ্ন
যদি দলের
কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব
জানতে চান
তাহলে যেকোনও
জায়গার বুথস্তরের
কর্মীদের থেকে
তা দল
জেনে নিতে
পারবে। জেলা
কংগ্রেস সূত্রে
জানা গিয়েছে, দলের যেকোনও
সক্রিয় কর্মী, সদস্য বা
কংগ্রেসি মনোভাবাপন্ন
ব্যক্তি, যিনি
দলের প্রতি
অনুগত তিনি
এই প্রকল্পের
আওতায় আসতে
পারবেন। এক্ষেত্রে
তাঁর বয়স
১৮ বছর
হতে হবে। ওই ব্যক্তি
ভোটার কার্ডের
আইডি নম্বর
দিয়ে আবেদন
করে সদস্য
হতে পারবেন। সদস্য হওয়ার
পর তাঁর
নাম, কোন
বুথের বাসিন্দা
প্রভৃতি তথ্য
দিল্লিতে কংগ্রেসের
শীর্ষ নেতৃত্বের
কাছে যাবে। এরপর জেলার
কোনও এলাকা
সর্ম্পকে দলের
শীর্ষ নেতৃত্বের
যদি কিছু
জানার থাকে
তা মোবাইল
ফোনের মাধ্যমে
জানতে চাওয়া
হবে। একসময়ে কংগ্রেসের
দুর্গ বলে
পরিচিত ছিল
উত্তর দিনাজপুর। কিন্তু গত
কয়েক বছরে
এখানে কংগ্রেস
শক্তি অনেকটাই
হারিয়েছে। বর্তমানে
রায়গঞ্জ ও কালিয়াগঞ্জ বিধানসভা
আসন দু’টি ছাড়া
বিশেষ কিছুই
কংগ্রেসের নেই। গত পঞ্চায়েত
ও বিধানসভা
নির্বাচনেও কংগ্রেসের
ফল খারাপ
হয়েছে। সামনেই
লোকসভা নির্বাচন। সেখানে কংগ্রেস
যদি ভালো
ফল করতে
না পারে
তবে জেলায়
তাদের অস্তিত্ব
সংকটে পড়বে। সেটা আন্দাজ
করতে পেরে
কংগ্রেস আগেভাগেই
জেলাজুড়ে সাংগঠনিক
কাজ করতে
শুরু করেছে। এতে জনসংযোগ
বৃদ্ধি, কর্মী
ও সদস্যদের
সঙ্গে নিবিড়
সংযোগ স্থাপনের
একটা সুযোগ
তৈরি হচ্ছে।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});