উত্তরের চায়ের স্বাদের থেকে বঞ্চিত হতে পারে গোটা বিশ্বের চা প্রেমীরা।
1 min readউত্তরের চায়ের স্বাদের থেকে বঞ্চিত হতে পারে গোটা বিশ্বের চা প্রেমীরা।
উত্তরের চায়ের স্বাদের থেকে বঞ্চিত হতে পারে গোটা বিশ্বের চা প্রেমীরা। বিশ্ব উষ্ণায়নের কারণে ক্রমশ পরিবর্তন হচ্ছে উত্তরের তরাই ও ডুয়ার্সের আবহাওয়া। এই আবহাওয়ায় উত্তরের চায়ের ভাটা দেখা দিচ্ছে । এমনটাই আশঙ্কা করছে ক্ষুদ্র চাষি সমিতি । ফাস্ট ফ্ল্যাশ দেখা মিলে নেই উত্তরে তেমনভাবে এবং সেকেন্ড ফ্লাশ যে চা উৎপাদন হবে সেই তারই চল্লিশ শতাংশ সঠিকভাবে পাওয়া যায়নি। চা চাষের জন্য দরকার ৩০ থেকে ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা অনুকূল।
কিন্তু বর্তমানে উত্তরের চা বলয়ে উষ্ণতার পরিমাণ রয়েছে ৩৮ থেকে ৪০° সেলসিয়াস। পাশাপাশি দরকার ১৫০ থেকে ২৫০ সেন্টিমিটার বৃষ্টিপাত। কিন্তু এমন বৃষ্টিপাতের দেখা নেই । আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণেআবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে এতেই দেখা যাচ্ছে চা গাছের নানা সমস্যা। বহু ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে ক্ষুদ্র ,মাঝারি চা চাষি সহ বড় বড় কোম্পানিগুলোও। চা শিল্পপতিরা এমনই মনে করছে এই প্রথম এত গরম পরলো উত্তরবঙ্গে তথা জলপাইগুড়ি । চা শিল্পপতিরা এমনটাই মনে করছে যদি ভবিষ্যতে এমনই গরম থাকে তাহলে চায়ের আর স্বাদ পাবে না গোটা বিশ্ববাসী। এবিষয় নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করল ভূগোল মঞ্চের সদস্যরাও তাদের বক্তব্য পরিবেশের উপরে যে অত্যাচার হচ্ছে তার উপরে যদি নিধান না টানা হয় এর চেয়ে ভয়ানক গরমের পরিমাণ বাড়বে গোটা বিশ্বে, বাদ যাবে না জলপাইগুড়ি জেলাও।তবে আবহাওয়ার পরিবর্তনের জন্য অদূর ভবিষ্যতে উত্তরের চা শিল্প যে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়বে তা বলাই যায়।