October 24, 2024

জনগণ সচেতন থাকুক।আমরা দক্ষিণ দিনাজপুরে করোনা রুখে দেবোঃডা. সুকুমার দে

1 min read

জনগণ সচেতন থাকুক।আমরা দক্ষিণ দিনাজপুরে করোনা রুখে দেবোঃডা. সুকুমার দে

তুহিন শুভ্র মন্ডল  রাষ্ট্রসংঘ এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সমগ্র পৃথিবীতে করোনা নোভেল করোনা ভাইরাসের ফলে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে তাদের উদ্বেগের কথা বারবার প্রকাশ করেছে ।প্যানডেমিক করোনার ভয়াল প্রভাব দেখা দিয়েছে পশ্চিমবঙ্গেও।দক্ষিণ দিনাজপুরে যাতে তাকে রুখে দেওয়া যায় তার জন্য সজাগ জেলার সমস্ত চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা।তার সাথেই কোথাও কোনোরকম যেন ফাঁক না থাকে তার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন জেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ দপ্তরের সর্বময় কর্তা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডা. সুকুমার দে।সঙ্গে পাচ্ছেন সি এম ও এইচ অফিসের সমস্ত কর্মীদের।

রয়েছেন বিভিন্ন হাসপাতাল সুপার,জেলা স্বাস্থ্য প্রশাসনের আধিকারিক গণ, ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক, সমস্ত চিকিৎসক, নার্স, অন্য সমস্ত স্বাস্থ্যকর্মী দের?সবাই মিলে একসাথে ‘টিম দক্ষিণ দিনাজপুর’ হয়ে যেন লড়ছেন করোনার মোকাবিলায়।যেন কোনওভাবেই করোনা থাবা বসাতে না পারে।গ্রামের দিকে যে স্বাস্থ্য কর্মী, আশা কর্মীরা রয়েছেন তারাও সর্বদা সজাগ।মানুষকে সচেতন করার পাশাপাশি তারা বাড়ি বাড়ি যাচ্ছেন।বাইরে থেকে যারা জেলায় প্রবেশ করছেন তাদের উপর নজরদারী রাখছেন।বিশ্বব্যাপী ত্রাস সৃষ্টিকারী করোনা ভাইরাসকে প্রতিহত করতে ইতিমধ্যেই জেলায় রয়েছে একধিক আইসোলেশন ওয়ার্ড।

হোম কোয়ারান্টাইনে রাখা হচ্ছে নিয়মিত নজরদারি।মূখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী জেলা সদরে করা হয়েছে নভেল করোনা হাসপাতাল।ব্লকভিত্তিক গ্রিভেন্স রিড্রেসাল সেলে অভিযোগ এলেই নেওয়া হচ্ছে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা। এর আগে বারবার সি এম ও এইচ ডা. সুকুমার দে জেলাশাসক নিখিল নির্মলের সঙ্গে যৌথভাবে প্রেসমিট করে সচেতনতার বার্তা দিয়েছেন।এছাড়াও কি করতে হবে, কি করা উচিত, কিভাবে সোস্যাল ডিসস্ট্যান্সিং বজায় রাখবে মানুষ তা এই করোনা ভাইরাসের মোকাবিলায় তা নিয়েও ভিডিও বার্তা দিয়েছেন বারবার।এই খবর লেখা পর্যন্ত যে তিনজনের করোনা সন্দেহে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজে যে নমুনা পাঠানো হয়েছিল তা নেগেটিভ এসেছে।প্রতিদিন প্রতিমুহুর্তে সজাগ জেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ দপ্তর।জেলা মূখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডা. সুকুমার দে জানান ” আমরা তৎপর।জনগণ সচেতন থাকুক ।করোনাকে আমরা রুখে দেবো”।সি এম ও এইচের এই কথা, এই আত্মবিশ্বাস নিশ্চিত ভাবেই অন্ধকার পেরিয়ে নতুন সকালের ইঙ্গিত দেয়।কিন্ত জেলার জনগণেরও দায়িত্ব অনেক ।তাদের সর্বাগ্রে মনে রাখতে হবে ‘প্রিভেনশন ইজ বেটার দ্যান কিওর’।তাই মেনে চলতে হবে স্বাস্থ্য ও প্রশাসনিক নির্দেশিকা।লকডাউনকে মান্যতা দিয়ে বাড়িতে থাকাই এই মুহুর্তের প্রথম ও প্রধান কাজ। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাবাসী শুনছেন তো?

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *