কালিয়াগঞ্জের ত্রয়ী প্রশাসনের যৌথ প্রচার নিয়ে পৌর নাগরিকদের প্রশ্ন।
1 min readকালিয়াগঞ্জের ত্রয়ী প্রশাসনের যৌথ প্রচার নিয়ে পৌর নাগরিকদের প্রশ্ন।
জয়ন্ত বোস ও তন্ময় চক্রবর্তী, কালিয়াগঞ্জ।জনগনের প্রশ্নের জবাবে জেরবার হতে হয়ে শেষ পর্যন্ত আজকের প্রতিবেদনে সেই উত্তরের সুলুক সন্ধানের চেষ্টায় এই প্রতিবেদন। প্রশ্নের প্রাসঙ্গিকতা সরাসরি বিশ্ব মহামারী নোবেল করোনা ভাইরাস নিয়ে নয় , তবে এই নোবেল ভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে সচেতনতামূলক প্রশাসনিক নির্দেশ বার্তার কালিয়াগঞ্জের প্রশাসনিক প্রচার নিয়ে। পৌর নাগরিকদের এমন যুক্তি সাপেক্ষের প্রশ্ন নিয়ে কালিয়াগঞ্জ পৌর এলাকার বিভিন্ন ওয়ার্ডের জনগন বাজার করতে এসে সংবাদ মাধ্যমের কাছে কয়দিন ধরে আওয়াজ তুলেছেন, সেই আওয়াজের উত্তরের খোঁজ করতে গিয়ে প্রথমেই সেই প্রচারের অডিও ক্লিপস এই প্রতিবেদনে দেওয়া হল।
করোনা ভাইরাস নিয়ে সচেতন করতে বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেভাবে আন্তরিকতার সাথে পথে নেমে জনগনের পাশে থেকে সকলকে বাঁচানোর তাগিদে আপ্রাণ প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছেন তা ইতিমধ্যে প্রশংসিত। আর বাংলার এই মমতার মানসিকতার ছোঁয়ায় কার্তিক চন্দ্র পাল নিজেকে পৌর প্রশাসক এবং সু-পৌর সমাজসেবী হিসেবে কালিয়াগঞ্জের প্রতিটি ওয়ার্ডের পৌর নাগরিকদের কিভাবে করোনা ভাইরাসের ছোবল থেকে, সংক্রমনের হাত থেকে বাঁচানো যায়
তার আপ্রান প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছেন লকডাউন সংক্রান্ত এবং অন্যান্য যাবতীয় সরকারি নির্দেশ কে সামনে রেখে তার সকল স্তরের পৌর প্রশাসনের কর্মীদের নিয়ে। রাতদিন পরিশ্রম করে চলেছেন তার পৌর প্রশাসন কে সাথে করে। পশ্চিমবঙ্গের বাহিরে কালিয়াগঞ্জ বাসী এই লকডাউনে ভিন রাজ্যে যেভাবে আটকে আছেন তাদের কাছে অর্থ পৌঁছে দিতেও পিছপা হননি কারন ভিন রাজ্যে আটকে পরা কালিয়াগঞ্জ বাসীদের বেঁচে থাকতে খাওয়ার নূন্যতম পয়সা টুকুও ফুরিয়ে গেছে। এমনকি তাদের এ রাজ্যের নিজ বাসভূমি তে ফিরিয়ে আনতে সরকারি প্রচেষ্টায় আন্তরিকতা নিয়ে কাজ করছেন। কালিয়াগঞ্জ পৌর এলাকার প্রতিটি ওয়ার্ডের নাগরিকরা নিত্যদিন দেখছেন পৌর প্রশাসনের কার্যকলাপ।
ঠিক এরই মধ্যে কালিয়াগঞ্জ ব্লক, কালিয়াগঞ্জ পঞ্চায়েত এবং কালিয়াগঞ্জ পুলিশ প্রশাসনের যৌথ উদ্যোগে একটি প্রশাসনিক প্রচার নিয়েই জনগনের প্রশ্ন উঠে এসেছে এবং চারিদিকে নিন্দার ঝড় বইছে এই প্রচার কে কেন্দ্র করে। লকডাউন চলাকালীন কালিয়াগঞ্জ শহরে দুটি বড় আকারের পৌর বাজার দুইবেলা বসছিল এবং তার সাথে কতিপয় ওয়ার্ডের রাস্তা সংলগ্ন বিশেষ স্থানেও দুইবেলা বাজার বসছিল। করোনা ভাইরাস সংক্রমণ যাতে ছড়িয়ে না পরে তারজন্য দুইবেলার বাজারগুলি শুধুমাত্র সকালে বাজার বসার স্থানীয় প্রশাসনিক নির্দেশ সংক্রান্ত প্রচার যখন মাইকে হচ্ছিল সেই সময় সেই প্রচারে কালিয়াগঞ্জ পৌর প্রশাসনের নাম টা কি ইচ্ছাকৃত ভাবে নাকি অন্যকোন কারনে যৌথ প্রচারের মধ্যে নেওয়া হলো না , নাকি কালিয়াগঞ্জ পৌর এলাকা ভুক্ত নয় বলেই ? উত্তরের সুলুক সন্ধানের খোঁজে আজকের এই প্রতিবেদনে উত্তর কিন্তু প্রশাসনিক নির্দেশ সংক্রান্ত যৌথ প্রচারক কালিয়াগঞ্জ ব্লক, কালিয়াগঞ্জ পঞ্চায়েত সমিতি, কালিয়াগঞ্জ পুলিশ প্রশাসনের কাছেই আছে এই বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই।