সম্পুর্ন ব্যক্তিগত উদ্যোগে সমাজসেবী সুজয় চক্রবর্তী কালিয়াগঞ্জের আশ্রয়হীন ভবঘুরেদের দুইবেলা আহারের ব্যবস্থায় ব্যাস্ত-
1 min readসম্পুর্ন ব্যক্তিগত উদ্যোগে সমাজসেবী সুজয় চক্রবর্তী কালিয়াগঞ্জের আশ্রয়হীন ভবঘুরেদের দুইবেলা আহারের ব্যবস্থায় ব্যাস্ত-
তপন চক্রবর্তী-কালিয়াগঞ্জ(উত্তর দিনাজপুর)-– দেশে করোনা ভাইরাস আশ্রয়হীন অভুক্ত ও ভবঘুড়েদের চরম বিপদের মধ্যে ফেলে দিয়েছে।কিন্তু কথায় বলে যার কেও নেই তার ভগবান আছে।সত্যি সত্যিই তাই।কালিয়াগঞ্জের সমাজসেবী যুবক সুজয় চক্রবর্তী সঠিক সময়ে গত কয়েকদিন ধরে সম্পুর্ন ব্যক্তিগত উদ্যোগে সেই সমস্ত চাল চুলাহীন দরিদ্র ও ভবঘু রোদের সামনে এসে ত্রাতার ভূমিকা পালন করে চলেছে।সমাজসেবী সুজয় চক্রবর্তী জানালেন প্রথম দিকে এই সমস্ত হত দরিদ্র মানুষের সংখ্যা কম হলেও
এই মুহূর্তে প্রতিদিন সংখ্যা বেড়েই চলেছে।বর্তমানে দুই বেলায় ৪০-৪৫ জন হতদরিদ্রদের আহারের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তাই আমার সাধ্যমত এদের সামনে দুই বেলার খাবার তুলে দিতে পেরে নিজে তৃপ্তির সাথে সাথে অনেক আনন্দ পাচ্ছি।
এই কাজে অনেক আনন্দ আছে।আমার সাথে এই কাজে দারুন ভাবে অমানুষিক পরিশ্রম করে চলেছে পম্পা দেব চৌধুরী ও সম্পদ পাশোযান।যখন লকডাউনের নজরদারির মধ্যে আমরা যখন চার দেয়ালের মাঝে অফুরন্ত বিশ্রামে শুয়ে বসে টিভি দেখে ভালোমন্দ খাবার খেয়ে বিন্দাস।ঠিক সেই সময় সমাজ সেবার আদর্শে অনুপ্রাণিত সুজয় চক্রবর্তীর নেতৃত্বে গত ২৫ শে মার্চ থেকে আজ পর্যন্ত দুইবেলা আনুমানিক ৪০-৪৫জনকে নিজের ব্যক্তিগত অর্থে খাবার ব্যবস্থা করে
সাধারণ মানুষের প্রশংসা পাচ্ছেন বলে জানা যায়। সমাজসেবী সুজয় চক্রবর্তী বলেন লকডাউন যতদিন থাকবে আমার প্রচেষ্টাও ততদিন থাকবে বলে জানান।তিনি বলেনএই মুহূর্তে আমাদের দুটি কাজ করতে হচ্ছে।প্রথমত আহারের ব্যবস্থ্যা করা
দ্বিতীয়ত তাদের করোনা ভাইরাস থেকে মুক্ত করার ব্যবস্থা।জানা যায় এই সমস্ত আশ্রয়হীন ভবঘুরদের কালিয়াগঞ্জ স্টেশন প্ল্যাটফর্ম,ধনকোল নাট মন্দির,মহেন্দ্রগঞ্জ নাটমন্দির এবং বয়রা কালিবাড়ি মন্দির প্রাঙ্গনে তাদের খাবার দেওয়া হয়।