উত্তর দিনাজপুর জেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে লোকক্রীড়া বাধ্যতামূলক
1 min readউত্তর দিনাজপুর জেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে লোকক্রীড়া বাধ্যতামূলক
তপন চক্রাবর্তী-কালিয়াগঞ্জ(উত্তর দিনাজপুর)--প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের সার্বিক বিকাশের স্বার্থে প্রতিটি বিদ্যালয়ে লোক ক্রীড়া বাধ্যতামূলক করছে রাজ্য সরকার।সম্প্রতি কর্নজোড়ায় জেলা প্রশাসনের কার্যালয়ে জেলা ও অবর বিদ্যালয় পরিদর্ষকদের নিয়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে লোক ক্রীড়া চালু যাতে করা যায় সে ব্যাপারে বৈঠক করেন রাজ্য প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রাজ্য সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য।মানিক ভট্টাচার্য বলেন আগামী ৫ও৬ই ফেব্রুয়ারি বিভিন্ন ব্লকের সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিকদের উপস্থিতিতে জেলার ব্লক স্তরের সমস্ত সার্কেলের প্রধান শিক্ষক,পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি, পঞ্চায়েত সমিতির ক্রীড়া কর্মাধক্ষদের নিয়ে সভার সাতদিন পরে বিদ্যালয় গুলিতে লোক ক্রীড়া চালু করবা
সিধান্ত নিতে হবে বলে রাজ্য সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য জানান।রাজ্য শিক্ষা দপ্তর ঠিক করেছে প্রাথমিক স্তর থেকে বিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের খেলা ধুলার পরিবেশ তৈরি করে তাদের মধ্যে খেলা ধুলার বিকাশ ঘটানোর ব্যবস্থা করাই এর মূল লক্ষ।প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের শুধু পড়াশোনা করালেই চলবেনা।তাদের মধ্যে গ্রাসরুট থেকে খেলা ধুলার নেশা আনার ব্যবস্থা করতে হবে।যে বিদ্যালয়ে খেলার উপযুক্ত মাঠ নেই সেই বিদ্যালয়ের যেটুকু খেলার মাঠ আছে সেখানেই খুদে পড়ুয়াদের নিয়ে লোক ক্রীড়ার আসর বসাতে হবে বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষিকাদের।জানা যায় প্রতিদিন বেলা ১টা থেকে ১টা ৪০পর্যন্ত এই খেলার ক্লাস ।নেওয়া হবে। জানা যায় বিদ্যালয় প্রাঙ্গনের মধ্যে মোরগ লড়াই,দারিয়াবান্ধা,রুমাল চোর,এক্কাদোক্কা।উত্তর দিনাজপুর জেলার জেলা শাসক অরবিন্দ কুমার মিনা বলেন শিক্ষা দপ্তরের এই সময়োচিত সিদ্ধান্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের খেলা ধুলার আগ্রহ বাড়াতে বিশাল ভূমিকা নেবে। উত্তর দিনাজপুর জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শক দীপক কুমার ভক্ত,,জেলা মাধ্যমিক বিদ্যালয় পরিদর্শক নিতাই দাস এই উদ্দ্যোগকে সাধুবাদ জানান। লড়াই,দারিয়াবান্ধা,রুমাল চোর,এক্কাদোক্কা।উত্তর দিনাজপুর জেলার জেলা শাসক অরবিন্দ কুমার মিনা বলেন শিক্ষা দপ্তরের এই সময়োচিত সিদ্ধান্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের খেলা ধুলার আগ্রহ বাড়াতে বিশাল ভূমিকা নেবে। উত্তর দিনাজপুর জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শক দীপক কুমার ভক্ত,,জেলা মাধ্যমিক বিদ্যালয় পরিদর্শক নিতাই দাস এই উদ্দ্যোগকে সাধুবাদ জানান।