বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর দুর্নীতির মামলায় কারাদণ্ড .
1 min readবর্তমানের কথা (বাংলাদেশ) ঃ বছরের কারাদণ্ড হল বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী তথা সেদেশের প্রধান বিরোধীদল বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার। ঢাকার আদালতের তরফে এই রায় ঘোষণা করা হয় । প্রায় ২ কোটি ১১ লক্ষ টাকা বিদেশ থেকে পাঠানো টাকার অপব্যবহার করে দুর্নীতির মাধ্যমে আত্মসাৎ করার অভিযোগে ২০০৮ সালের ৩ জুলাই দুদক এই মামলা করে। তদন্ত শেষে ২০০৯ সালের ৫ অগাস্ট খালেদা জিয়া, তাঁর বড় ছেলে তারেক রহমান-সহ ছয়জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ করেছিলেন দুদকের উফ পরিচালক হারুন অল রশিদ। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত ৪০৯, ১০৯ ও দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় অভিযোগ গঠন করেন।আশপাশের এলাকায় কঠোর নিরাপত্তা ছিল । বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক মহম্মদ আখতারুজ্জামান আদালতে খালেদা জিয়ার উপস্থিতিতে ৬৩২ পৃষ্ঠা রায়ের সার সংক্ষেপ পড়ে সাজা ঘোষণা করেন। আদালতের রায়ে বলা হয়েছে পাঁচ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হল তার শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করে । অন্যদের ১০ বছরের কারাদণ্ডই বজায় রাখা হয়েছে। একইসঙ্গে অপব্যবহার করা টাকাও পরিশোধ করতে আসামীদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মামলায় খালেদা ছাড়াও তাঁর পুত্র তারেক রহমানকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। তাঁর ১০ বছরের কারাদণ্ডের কথা জানিয়েছে ঢাকার আদালত। জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় অন্য আসামীরা হলেন প্রাক্তন সাংসদ ও ব্যবসায়ী কাজি সালিমুল হক কামাল, প্রাক্তন মুখ্যসচিব কামালউদ্দিন সিদ্দিকি, জিয়াউর রহমানের বোনের ছেলে মমিনুর রহমান।