উন্নয়নে নয়া নজির সৃষ্টি করলো রায়গঞ্জ পৌরসভা
1 min read
তন্ময় চক্রবত্তী ঃরায়গঞ্জের উন্নয়নে একগুচ্ছ পরিকল্পনা এবং তার বাস্তবায়িত করে এক নয়া নজির সৃষ্টি করলো উত্তর
দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জ পৌরসভার পৌরপতি সন্দীপ বিশ্বাস। তিনি বলেন রায়গঞ্জ পৌরসভার বোর্ড অফ কাউন্সিলর এর সিদ্ধান্ত মোতাবেক রায়গঞ্জ এর উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ ডিভিশনে অফিসের সামনে একটি শ্রমিক স্তম্ভ স্থাপন করা হয়েছে যেটা শীঘ্রই উদ্বোধন হতে চলছে এছারা তিনি বলেন ইতিমধ্যেই রায়গঞ্জ এনবিসিসি ডিপোর সামনে একটি শৌচালয় তৈরির কাজ ও সম্পূর
্ণ হয়ে গেছে যা এখন শুধুমাত্র উদ্বোধনের অপেক্ষায় ।
দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জ পৌরসভার পৌরপতি সন্দীপ বিশ্বাস। তিনি বলেন রায়গঞ্জ পৌরসভার বোর্ড অফ কাউন্সিলর এর সিদ্ধান্ত মোতাবেক রায়গঞ্জ এর উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ ডিভিশনে অফিসের সামনে একটি শ্রমিক স্তম্ভ স্থাপন করা হয়েছে যেটা শীঘ্রই উদ্বোধন হতে চলছে এছারা তিনি বলেন ইতিমধ্যেই রায়গঞ্জ এনবিসিসি ডিপোর সামনে একটি শৌচালয় তৈরির কাজ ও সম্পূর
্ণ হয়ে গেছে যা এখন শুধুমাত্র উদ্বোধনের অপেক্ষায় ।
এছাড়া সন্দীপবাবু আরও জানান রায়গঞ্জ পৌর বন্দর শ্মশানে পাশে মানুষের চলাচল কে আরও সুন্দর করে তুলতে রায়গঞ্জের বিভিন্ন জায়গায় যে সমস্ত গরু বাসে চাপা পড়ে যাচ্ছে এছাড়া পথচলতি মানুষদের অসুবিধা করছে , সেই সমস্ত গরুদের কথা ভেবে রায়গঞ্জ বন্দর শ্মশানের পাশে পশু প্রাণী সংরক্ষণাগার কেন্দ্র গড়ে তোলা হচ্ছে। যেখানে কুড়িটি গরুকে একসঙ্গে থাকা খাওয়ানোর ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে সুন্দর ভাবে মানুষের মতন করে রাখার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তিনি বলেন এখন তার কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে, এখন শুধুমাত্র সময়ের অপেক্ষা উদ্বোধনের।
সন্দীপবাবু আরো জানান বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে রায়গঞ্জ বিধান মঞ্চ কে নব কলেবরে সজ্জিত করে তুলতে ব্যাপক উদ্যোগ নেওয়া
হয়েছে। সেই বিধান মঞ্চ কে সম্পূর্ণরূপে আধুনিকরণ করে মানুষের জন্য খুব শীঘ্রই উৎসর্গ করতে চলছেন বলে তিনি জানান। রায়গঞ্জ পৌরসভার পৌরপতি জানান এই বিধান মঞ্চে আগে অনুষ্ঠান করতে অনেক অসুবিধা হতো আর আজকে এই বিধান মঞ্চ নব কলেবরে উন্মুক্ত হওয়ার পর সেই সমস্যা আর থাকছে না রায়গঞ্জ বাসির কাছে।
হয়েছে। সেই বিধান মঞ্চ কে সম্পূর্ণরূপে আধুনিকরণ করে মানুষের জন্য খুব শীঘ্রই উৎসর্গ করতে চলছেন বলে তিনি জানান। রায়গঞ্জ পৌরসভার পৌরপতি জানান এই বিধান মঞ্চে আগে অনুষ্ঠান করতে অনেক অসুবিধা হতো আর আজকে এই বিধান মঞ্চ নব কলেবরে উন্মুক্ত হওয়ার পর সেই সমস্যা আর থাকছে না রায়গঞ্জ বাসির কাছে।
তাছাড়া তিনি বলেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পৌর দপ্তর থেকে তাদের একটি ডাম্পার গাড়ি দিয়েছেন পাশাপাশি অতিরিক্ত একটি কম্প্যাক্ট গাড়িও দিয়েছেন । যার দ্বারা শহরকে আরো সুন্দর ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে সাহায্য করবে বলে পৌরপতি জানান। তিনি
বলেন বহুদিনের দাবি ছিল রায়গঞ্জ পৌরসভার এটি । সেটাও আজ পূরণ হলো। পৌরপতি আরো জানান বিগত পৌর বোর্ডের জন্য অনেকটাই পিছিয়ে গিয়েছিল রায়গঞ্জে বাড়িবাড়ি পানীয় জল প্রকল্পের কাজ।
বলেন বহুদিনের দাবি ছিল রায়গঞ্জ পৌরসভার এটি । সেটাও আজ পূরণ হলো। পৌরপতি আরো জানান বিগত পৌর বোর্ডের জন্য অনেকটাই পিছিয়ে গিয়েছিল রায়গঞ্জে বাড়িবাড়ি পানীয় জল প্রকল্পের কাজ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
ফলেএই কাজ থমকে গিয়েছিল বিগতদিনে। তিনি বলেন বিগত পৌরবোর্ড বাড়ি বাড়ি পানীয় জল প্রকল্পের জন্য ডিপিআর তৈরি করে যায়নি, যার জন্য এ কাজটি অনেক দিন থমকে গিয়েছিল কিন্তু রায়গঞ্জ পৌরসভা যখন থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের দখলে যায় তখন
জেলা প্রশাসন এর সহযোগিতায় এবং ইটাহারের বিধায়ক তথা রায়গঞ্জ পৌরসভা প্রাক্তন প্রশাসক অমলা আচার্যর তত্ত্বাবধানে ডিপি আর তৈরি করে রাজ্য সরকারের কাছে পাঠানো হলে রাজ্য সরকার একবারে সেই প্রকল্পে জনয ১১ কোটি টাকা মঞ্জুর করে রায়গঞ্জ পৌরসভা কে পাঠিয়ে দিয়েছে । এখন কাজ দ্রুত গতিতে চলছে। তিনি বলেন এই ডিপি আর এর সঙ্গে সঙ্গতি রেখে বাড়ি থেকে পাইপলাইন , পাইপলাইন থেকে বাড়ি সমস্ত জিনিসপত্র কে অ্যাসেম্বল করতে একটু সময় নিচ্ছে। খুব শিগ্রই সে কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন এই পানীয় জল প্রকল্প শুরু হয়ে গেলে প্রথমেই রায়গঞ্জ শহরের দক্ষিণ দিকের ওয়ার্ডের বাসিন্দারা এই সুযোগ পাবেন।এর পর ধিরে ধিরে অন্যান্য জায়গাতেও সেই পরিষেবা পাওয়া যাবে
বলে তিনি বলেন । সন্দীপবাবু আরও বলেন রাজ্য সরকারের আন্তরিক সহযোগিতায় আজ বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়নের দিক থেকে এগিয়ে চলছে রায়গঞ্জ পৌরসভা। উন্নয়নের দিক থেকে কোনো আর্থিক ভাবে কার্পণ্য করেনিএই রাজ্য সরকার রায়গঞ্জ
পৌরসভাকে আর্থিক ভাবে সাহায্য করতে। পৌরপতি এর জন্য রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কে আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন রায়গঞ্জ পৌরসভার বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাযে এখন দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। এখানে যেমন রায়গঞ্জএর বাস স্ট্যান্ডআধুনিক মানের করার জন্য নতুন করে ডিপি আর পাঠানো হয়েছে রাজ্য সরকারের কাছে। তেমনই রায়গঞ্জ বন্দর শ্মশানের ডাম্পিং গ্রাউন্ড এর প্রাচীরের জন্য ডি পি আর পাঠানো হয়েছে রাজ্য সরকারের কাছে। তেমন ই তিনি বলেন এরই পাশাপাশি রায়গঞ্জ পৌরসভার ভবন কে নব কলেবরে সাজানো উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে । এর পাশাপাশি তিনি বলেন রায়গঞ্জের
বাসস্ট্যান্ডের পাশ দিয়ে যে রাস্তা রয়েছে সেই রাস্তা কে সৌন্দর্যায়ন করার জন্য ডি পি আর পাঠানো হয়েছে যেমন রাজ্য সরকারের কাছে তেমনই সন্দীপ বাবু বলেন রায়গঞ্জ পৌরসভা কে কোন অবস্থাতেই অন্ধকার জায়গায় থাকতে তিনি দিবেন না। তারই ফলস্বরূপ ইতিমধ্যে তৃণমূল কংগ্রেস পৌরসভা দখল করার পর ২৬ টি উচ্চ বাতিস্তম্ভ যেমন পৌরসভার বিভিন্ন জায়গায় লাগানো হয়েছে। তেমনি আগামী কিছুদিনের মধ্যে আরও তিনটি উচ্চ বাতিস্তম্ভ আলো শহরের বিভিন্ন জায়গায় লাগাতে চলছে।সব মিলে উন্নয়ণের গতিতে দারুন ভাবে এগিয়ে চলছে রায়গঞ্জ পৌরসভা। এ দিকে রায়গঞ্জ পৌরসভার
নাগরিকরা জানান যেভাবে রায়গঞ্জ পৌরসভা দ্রুতগতিতে উন্নয়ন ঘটছে রাজ্যের মা মাটি মানুষের
সরকার এর তত্ত্বাবধানে তা এক নজিরবিহীন ঘটনা এরকম ভাবে চলতে থাকে তাহলে আগামী দিনে
রায়গঞ্জ পৌরসভা একটা নতুন জায়গায় পরিণত হবে সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই ।
জেলা প্রশাসন এর সহযোগিতায় এবং ইটাহারের বিধায়ক তথা রায়গঞ্জ পৌরসভা প্রাক্তন প্রশাসক অমলা আচার্যর তত্ত্বাবধানে ডিপি আর তৈরি করে রাজ্য সরকারের কাছে পাঠানো হলে রাজ্য সরকার একবারে সেই প্রকল্পে জনয ১১ কোটি টাকা মঞ্জুর করে রায়গঞ্জ পৌরসভা কে পাঠিয়ে দিয়েছে । এখন কাজ দ্রুত গতিতে চলছে। তিনি বলেন এই ডিপি আর এর সঙ্গে সঙ্গতি রেখে বাড়ি থেকে পাইপলাইন , পাইপলাইন থেকে বাড়ি সমস্ত জিনিসপত্র কে অ্যাসেম্বল করতে একটু সময় নিচ্ছে। খুব শিগ্রই সে কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন এই পানীয় জল প্রকল্প শুরু হয়ে গেলে প্রথমেই রায়গঞ্জ শহরের দক্ষিণ দিকের ওয়ার্ডের বাসিন্দারা এই সুযোগ পাবেন।এর পর ধিরে ধিরে অন্যান্য জায়গাতেও সেই পরিষেবা পাওয়া যাবে
বলে তিনি বলেন । সন্দীপবাবু আরও বলেন রাজ্য সরকারের আন্তরিক সহযোগিতায় আজ বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়নের দিক থেকে এগিয়ে চলছে রায়গঞ্জ পৌরসভা। উন্নয়নের দিক থেকে কোনো আর্থিক ভাবে কার্পণ্য করেনিএই রাজ্য সরকার রায়গঞ্জ
পৌরসভাকে আর্থিক ভাবে সাহায্য করতে। পৌরপতি এর জন্য রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কে আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন রায়গঞ্জ পৌরসভার বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাযে এখন দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। এখানে যেমন রায়গঞ্জএর বাস স্ট্যান্ডআধুনিক মানের করার জন্য নতুন করে ডিপি আর পাঠানো হয়েছে রাজ্য সরকারের কাছে। তেমনই রায়গঞ্জ বন্দর শ্মশানের ডাম্পিং গ্রাউন্ড এর প্রাচীরের জন্য ডি পি আর পাঠানো হয়েছে রাজ্য সরকারের কাছে। তেমন ই তিনি বলেন এরই পাশাপাশি রায়গঞ্জ পৌরসভার ভবন কে নব কলেবরে সাজানো উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে । এর পাশাপাশি তিনি বলেন রায়গঞ্জের
বাসস্ট্যান্ডের পাশ দিয়ে যে রাস্তা রয়েছে সেই রাস্তা কে সৌন্দর্যায়ন করার জন্য ডি পি আর পাঠানো হয়েছে যেমন রাজ্য সরকারের কাছে তেমনই সন্দীপ বাবু বলেন রায়গঞ্জ পৌরসভা কে কোন অবস্থাতেই অন্ধকার জায়গায় থাকতে তিনি দিবেন না। তারই ফলস্বরূপ ইতিমধ্যে তৃণমূল কংগ্রেস পৌরসভা দখল করার পর ২৬ টি উচ্চ বাতিস্তম্ভ যেমন পৌরসভার বিভিন্ন জায়গায় লাগানো হয়েছে। তেমনি আগামী কিছুদিনের মধ্যে আরও তিনটি উচ্চ বাতিস্তম্ভ আলো শহরের বিভিন্ন জায়গায় লাগাতে চলছে।সব মিলে উন্নয়ণের গতিতে দারুন ভাবে এগিয়ে চলছে রায়গঞ্জ পৌরসভা। এ দিকে রায়গঞ্জ পৌরসভার
নাগরিকরা জানান যেভাবে রায়গঞ্জ পৌরসভা দ্রুতগতিতে উন্নয়ন ঘটছে রাজ্যের মা মাটি মানুষের
সরকার এর তত্ত্বাবধানে তা এক নজিরবিহীন ঘটনা এরকম ভাবে চলতে থাকে তাহলে আগামী দিনে
রায়গঞ্জ পৌরসভা একটা নতুন জায়গায় পরিণত হবে সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই ।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
