বাজারে গিয়ে কখনও কী নজরে পড়েছে গোলাপি বা হলুদ বা সবুজ রঙের ফুলকপি
1 min readবাজারে গিয়ে কখনও কী নজরে পড়েছে গোলাপি বা হলুদ বা সবুজ রঙের ফুলকপি
বাজারে গিয়ে কখনও কী নজরে পড়েছে গোলাপি বা হলুদ বা সবুজ রঙের ফুলকপি। গত কয়েক বছর ধরেই বাজারে আসছে এই ধরণের রঙিন ফুলকপি। এবং ক্রমশ তা জনপ্রিয় ও সহজলভ্য হয়ে উঠেছে। রঙিন বৈচিত্র্য, আবার পুষ্টিগুণেও আগের মতোই ভরপুর তারা। জানা যায় এই সমস্ত রঙিন ফুলকপিও সাদা ফুলকপির মতো, ক্রুসিফেরাস উদ্ভিজ্জ পরিবারের সদস্য। স্বাদে এবং গন্ধে কোনও তফাৎ করা যায় না তাদের। তফাৎ শুধু রঙে।এছাড়া পুষ্টি-মূল্যের সামান্য পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়।এই রঙিন কপিগুলি হল ঐতিহ্যবাহী বিশেষ প্রজননের ফলাফল। হয়তো অনেকেই অবাক হবেন যে ফুলকপিও রঙিন হতে পারে,
কিন্তু উত্তর দিনাজপুর জেলা কৃষিবিজ্ঞান কেন্দ্রের উদ্যোগে জেলার চোপড়া ব্লকের কুমারটুল গ্রামে এখন শুরু হয়েছে রঙিন ফুলকপি চাষ।ইতিমধ্যে সাদা ফুলকপি ও ব্রকলি চাষ এত অঞ্চলে হলেও এবার পরীক্ষামূলকভাবে বেগুনি রংয়ের ফুলকপি ও হলুদ রঙের ফুলকপি চাষ শুরু করেছেন পরীক্ষামূলকভাবে এক কৃষক। জানা যায় চোপড়া ব্লকের কুমারটুল গ্রামের বাসিন্দা তথা কৃষক আনন্দ বসু তার জমিতে এবার পরীক্ষামূলকভাবে রঙিন ফুলকপি চাষ শুরু করেছেন।ইতিমধ্যে তিনি কয়েকশো রঙিন ফুলকপি লাগিয়েছেন তার বাগানে। সাদা রঙের ফুলকপির চেয়ে রঙিন ফুলকপির বাজার মূল্য বেশি হওয়ায় অতিরিক্ত লাভের আশায় রঙিন ফুলকপি চাষ করছেন তিনি। আর এইটা সে সর্বতোভাবে সহযোগিতা করতে উত্তর দিনাজপুর জেলা কৃষিবিজ্ঞান কেন্দ্র।কৃষিবিজ্ঞান কেন্দ্রের বিষয়বস্তু বিশেষজ্ঞ উদ্যান বিজ্ঞান বিভাগের মৌটুসী দে বলেন প্রতিটি রঙিন শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন থাকে এবং রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা থাকে। এই ফুলকপি খেলে অনেকটাই রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা থাকবে সাধারণ মানুষদের। যা ক্যান্সার এর প্রতিরোধে সাহায্য করবে