রায়গঞ্জ পুরসভার বিবেক উৎসব সাড়া ফেলে দিল
1 min read
রায়গঞ্জ পুরসভার বিবেক উৎসব শনিবার নানা অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে সাড়া ফেলে দিল । রায়গঞ্জ
পুরসভার উদ্যোগে এবছরই প্রথম বিবেকানন্দের জন্মজয়ন্তীকে ঘিরে কার্যত কার্নিভালে
মেতে উঠল শহর। সকাল থেকে প্রভাত ফেরি দিয়ে উৎসবের সূচনা হয়। সন্ধ্যে হতেই শহর সেজে
ওঠে আলোকমালায়। রাতে বসে নৈশ ফুটবলের আসর। পুরসভার পাশাপাশি নানা সংগঠনের উদ্যোগেও
দিনটি সাড়ম্বরে পালিত হয়েছে। বিবেক উৎসবকে ঘিরে শনিবার সকাল থেকেই শহরের রাস্তায় মানুষের ঢল নামে। এদিন পুরসভার উদ্যোগে রায়গঞ্জের আশা টকিজের সামনের নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর মূর্তির পাদদেশ থেকে সকাল ৮টা নাগাদ একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা উকিলপাড়ায় অবস্থিত স্বামীজির মূর্তির পাদদেশ পর্যন্ত আসে। সেখানেই আয়োজিত হয় এদিনের মূল অনুষ্ঠান। উদ্বোধনী সংগীতের পর প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করে অনুষ্ঠানের সূচনা করেন রায়গঞ্জ পুরসভার চেয়ারম্যান সন্দীপ বিশ্বাস। সেখানে ভাইস চেয়ারম্যান অরিন্দম সরকার সহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ এবং পুরসভার অন্যান্য কাউন্সিলররা উপস্থিত ছিলেন।
পুরসভার উদ্যোগে এবছরই প্রথম বিবেকানন্দের জন্মজয়ন্তীকে ঘিরে কার্যত কার্নিভালে
মেতে উঠল শহর। সকাল থেকে প্রভাত ফেরি দিয়ে উৎসবের সূচনা হয়। সন্ধ্যে হতেই শহর সেজে
ওঠে আলোকমালায়। রাতে বসে নৈশ ফুটবলের আসর। পুরসভার পাশাপাশি নানা সংগঠনের উদ্যোগেও
দিনটি সাড়ম্বরে পালিত হয়েছে। বিবেক উৎসবকে ঘিরে শনিবার সকাল থেকেই শহরের রাস্তায় মানুষের ঢল নামে। এদিন পুরসভার উদ্যোগে রায়গঞ্জের আশা টকিজের সামনের নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর মূর্তির পাদদেশ থেকে সকাল ৮টা নাগাদ একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা উকিলপাড়ায় অবস্থিত স্বামীজির মূর্তির পাদদেশ পর্যন্ত আসে। সেখানেই আয়োজিত হয় এদিনের মূল অনুষ্ঠান। উদ্বোধনী সংগীতের পর প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করে অনুষ্ঠানের সূচনা করেন রায়গঞ্জ পুরসভার চেয়ারম্যান সন্দীপ বিশ্বাস। সেখানে ভাইস চেয়ারম্যান অরিন্দম সরকার সহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ এবং পুরসভার অন্যান্য কাউন্সিলররা উপস্থিত ছিলেন।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
এরপর স্বামীজির মূর্তিতে মাল্যদান ও পুষ্পস্তবক দেওয়া হয়। এদিন ‘বর্তমান ভারতবর্ষে বিবেকানন্দের প্রাসঙ্গিকতা’ শীর্ষক সেমিনারেরও আয়োজন করা হয়। এছাড়াও স্বামী বিবেকানন্দর উপর ‘যেমন খুশি সাজো’ ও স্ট্রিট ক্যুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। পুরসভার চেয়ারম্যান সন্দীপবাবু বলেন, যুব সমাজের মধ্যে যুগাবতার স্বামীজির বাণী ও আদর্শকে পৌঁছে দিতেই পুরসভার পক্ষ থেকে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শুধু একদিনের জন্য নয়, যাতে বছরভর স্বামীজির আদর্শকে অনুসরণ করে আমরা চলতে পারি তার আদর্শের প্রতি আমাদের যুবসমাজ অনুপ্রাণিত হয়, সেই কারণেই এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। পুরসভার ব্যবস্থাপনায় ও যুব কল্যাণ দপ্তর এর সহযোগিতায় এই ‘বিবেক চেতনা
উৎসব-২০১৯’কে ঘিরে শুক্রবার থেকে উন্মাদনা শুরু হয়ে যায়। বীর সন্ন্যাসীর
জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে রায়গঞ্জ পুরসভার উদ্যোগে ও রায়গঞ্জের শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ
আশ্রমের সহযোগিতায় শুক্রবার বসে আঁকো প্রতিযোগিতা হয়। রায়গঞ্জের বিবেকানন্দ মোড়
এলাকায় স্বামীজির মূর্তির পাদদেশ থেকে শুরু করে গোটা এলাকা আলোকসজ্জায় সাজিয়ে
তোলা হয়েছে। বিদ্রোহী মোড়, বকুলতলা মোড় ও স্কুল রোডে বড় আলোক তোরণ করা হয়েছে। সন্ধ্যে
নামলেই আলোয় ভাসছে শহর।অন্যদিকে, রায়গঞ্জ কালচারাল ফোরামের উদ্যোগে রায়গঞ্জের বিধানমঞ্চে এদিন
থেকে নানা অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে। এই অনুষ্ঠান চলবে আগামী ১৫ তারিখ পর্যন্ত।
রায়গঞ্জ পুরসভার ২০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার অর্ণব মণ্ডলের উদ্যোগেও ওয়ার্ড
ভিত্তিক অনুষ্ঠান হয়। এই উপলক্ষে ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের নিয়ে সকাল ৭টায় শহরে
প্রভাতফেরি বের হয়। সারাদিন ধরে ওয়ার্ডে বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠান হয়।
সন্ধ্যায় একটি মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হয়। অন্যদিকে, রায়গঞ্জ
বন্দরের সকল আধিবাসীবৃন্দের পরিচালনায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, বসে আঁকো
প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। অন্যদিকে,
বিবেকানন্দের জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে
রায়গঞ্জের বিভিন্ন বেসরকারি স্কুলও শহরে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করে।বিবেক উৎসবকে ঘিরে এদিন রাতে উত্তর দিনাজপুর জেলা ক্রীড়া
সংস্থার সহযোগিতায় ও রায়গঞ্জ পুরসভার পরিচালনায় তিন দিনব্যাপী স্বামী
বিবেকানন্দ পৌর নৈশ ফুটবল টুর্নামেন্টের সূচনা করেন ভারতবর্ষের সর্বকালের অন্যতম
সেরা গোলকিপার ও ভারতীয় ফুটবল দলের প্রাক্তন অধিনায়ক ভাস্কর গাঙ্গুলি। এদিনের
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খ্যাতানামা ক্রীড়া সংগঠক বিশ্বরূপ
দে। উত্তর দিনাজপুর জেলা ক্রীড়া সংস্থার সম্পাদক সুদীপ বিশ্বাস বলেন, এই
টুর্নামেন্টের শেষ দিন অর্থাৎ ১৪ জানুয়ারি ফাইনাল ম্যাচে উপস্থিত থাকবেন তারকা
ফুটবলার হোসে রামিরেজ ব্যারেটো।
উৎসব-২০১৯’কে ঘিরে শুক্রবার থেকে উন্মাদনা শুরু হয়ে যায়। বীর সন্ন্যাসীর
জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে রায়গঞ্জ পুরসভার উদ্যোগে ও রায়গঞ্জের শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ
আশ্রমের সহযোগিতায় শুক্রবার বসে আঁকো প্রতিযোগিতা হয়। রায়গঞ্জের বিবেকানন্দ মোড়
এলাকায় স্বামীজির মূর্তির পাদদেশ থেকে শুরু করে গোটা এলাকা আলোকসজ্জায় সাজিয়ে
তোলা হয়েছে। বিদ্রোহী মোড়, বকুলতলা মোড় ও স্কুল রোডে বড় আলোক তোরণ করা হয়েছে। সন্ধ্যে
নামলেই আলোয় ভাসছে শহর।অন্যদিকে, রায়গঞ্জ কালচারাল ফোরামের উদ্যোগে রায়গঞ্জের বিধানমঞ্চে এদিন
থেকে নানা অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে। এই অনুষ্ঠান চলবে আগামী ১৫ তারিখ পর্যন্ত।
রায়গঞ্জ পুরসভার ২০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার অর্ণব মণ্ডলের উদ্যোগেও ওয়ার্ড
ভিত্তিক অনুষ্ঠান হয়। এই উপলক্ষে ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের নিয়ে সকাল ৭টায় শহরে
প্রভাতফেরি বের হয়। সারাদিন ধরে ওয়ার্ডে বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠান হয়।
সন্ধ্যায় একটি মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হয়। অন্যদিকে, রায়গঞ্জ
বন্দরের সকল আধিবাসীবৃন্দের পরিচালনায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, বসে আঁকো
প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। অন্যদিকে,
বিবেকানন্দের জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে
রায়গঞ্জের বিভিন্ন বেসরকারি স্কুলও শহরে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করে।বিবেক উৎসবকে ঘিরে এদিন রাতে উত্তর দিনাজপুর জেলা ক্রীড়া
সংস্থার সহযোগিতায় ও রায়গঞ্জ পুরসভার পরিচালনায় তিন দিনব্যাপী স্বামী
বিবেকানন্দ পৌর নৈশ ফুটবল টুর্নামেন্টের সূচনা করেন ভারতবর্ষের সর্বকালের অন্যতম
সেরা গোলকিপার ও ভারতীয় ফুটবল দলের প্রাক্তন অধিনায়ক ভাস্কর গাঙ্গুলি। এদিনের
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খ্যাতানামা ক্রীড়া সংগঠক বিশ্বরূপ
দে। উত্তর দিনাজপুর জেলা ক্রীড়া সংস্থার সম্পাদক সুদীপ বিশ্বাস বলেন, এই
টুর্নামেন্টের শেষ দিন অর্থাৎ ১৪ জানুয়ারি ফাইনাল ম্যাচে উপস্থিত থাকবেন তারকা
ফুটবলার হোসে রামিরেজ ব্যারেটো।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});