অতীতের সব রেকর্ড ছাপিয়ে যাবে আগামী ১৯ জানুয়ারি তৃণমূলের ব্রিগেড সমাবেশ
1 min read
অতীতের সব রেকর্ড ছাপিয়ে যাবে শুধু
জমায়েতের
নিরিখে
নয়,
রাজনৈতিক
তাৎপর্যেও
। তাই
আগামী
১৯
জানুয়ারি
তৃণমূলের
ব্রিগেড
সমাবেশ মঞ্চ বিন্যাসেও নজির গড়তে চলেছে । মূল মঞ্চ সহ দুই পাশে দুটি করে মোট পাঁচটি মঞ্চ তৈরি হচ্ছে এবার। যা
অতীতের
ডান–বাম,
এমনকী
তৃণমূলের
কোনও
ব্রিগেড
প্যারেড
গ্রাউন্ডের
সভাতেও
হয়নি। উল্লেখ্য, দেশের একাধিক মুখ্যমন্ত্রী ও বিভিন্ন আঞ্চলিক দলের শীর্ষ স্থানীয় প্রতিনিধি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে এই সমাবেশে যোগ দিতে আসছেন। সমাজবাদী
পার্টির
নেতা
অখিলেশ
যাদব
সোমবারেই
জানিয়ে
দিয়েছেন,
তিনি
আসছেন। কংগ্রেসের সঙ্গেও তাঁর কথা চলছে বলে এদিন জানান মুখ্যমন্ত্রী স্বয়ং।
জমায়েতের
নিরিখে
নয়,
রাজনৈতিক
তাৎপর্যেও
। তাই
আগামী
১৯
জানুয়ারি
তৃণমূলের
ব্রিগেড
সমাবেশ মঞ্চ বিন্যাসেও নজির গড়তে চলেছে । মূল মঞ্চ সহ দুই পাশে দুটি করে মোট পাঁচটি মঞ্চ তৈরি হচ্ছে এবার। যা
অতীতের
ডান–বাম,
এমনকী
তৃণমূলের
কোনও
ব্রিগেড
প্যারেড
গ্রাউন্ডের
সভাতেও
হয়নি। উল্লেখ্য, দেশের একাধিক মুখ্যমন্ত্রী ও বিভিন্ন আঞ্চলিক দলের শীর্ষ স্থানীয় প্রতিনিধি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে এই সমাবেশে যোগ দিতে আসছেন। সমাজবাদী
পার্টির
নেতা
অখিলেশ
যাদব
সোমবারেই
জানিয়ে
দিয়েছেন,
তিনি
আসছেন। কংগ্রেসের সঙ্গেও তাঁর কথা চলছে বলে এদিন জানান মুখ্যমন্ত্রী স্বয়ং।
শুধু বাংলার
জন্য
নয়,
গোটা
দেশের
কাছেই
আসন্ন
লোকসভা
ভোটের
পটভূমিতে
তৃণমূলের
এই
ব্রিগেড
আকর্ষণের
কেন্দ্রবিন্দু। দাক্ষিণাত্য থেকে উত্তর ভারত, মায় পশ্চিমাঞ্চলের রাজ্যগুলি থেকে আঞ্চলিক দলগুলির নেতৃত্ব যোগ দেবে এই সভায়। দলের
মহাসচিব
পার্থ
চট্টোপাধ্যায়ের দাবি, এবারের ব্রিগেড সর্বার্থেই ঐতিহাসিক।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
কেন?
তাঁর
ব্যাখ্যা,
অতীতে
যতবার
ব্রিগেডের
ডাক
দিয়েছেন
মমতা,
তাতে
নেত্রীর
নিশানায়
ছিল
বামফ্রন্ট
সরকার। বাম অপশাসন থেকে বাংলাকে মুক্ত করাটাই ছিল সেই সমাবেশের প্রধান অঙ্গীকার। কিন্তু
আগামী
দিনে
ভারতের
অখণ্ডতা,
তার
সংবিধান
প্রদত্ত
ধর্মনিরপেক্ষতা,
সার্বভৌম
চরিত্র
অক্ষুণ্ণ
থাকবে
কি
না,
সেটা
নির্ধারিত
হবে
এই
সমাবেশের
সাফল্যের
উপর। তাই বিজেপি বিরোধী শক্তির মহাসমাবেশ ঘটানোর ঐতিহাসিক দায়িত্ব এসেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন তৃণমূলের উপর। বুথ
স্তরে
দীর্ঘদিন
ধরে
প্রচার
করা
হয়েছে
ব্রিগেড
জনসভা
নিয়ে। সেই সুবাদেই পার্থবাবুর ধারণা এই বিশাল ময়দানেও সব মানুষকে ঠাঁই দেওয়া সম্ভব হবে না। তাই
শহরের
নানা
জায়গায়
এলইডি
স্ক্রিন
লাগানো
হচ্ছে। এদিন নবান্নে
মুখ্যমন্ত্রী
জানান,
অখিলেশের
সঙ্গে
তাঁর
ফোনে
কথা
হয়েছে। সমাজবাদী পার্টির নেতা ব্রিগেডে আসবেন বলে তাঁকে জানিয়েছেন। বহুজন
সমাজ
পার্টির
মায়াবতী
ছাড়া
প্রায়
সব
বিরোধী
দলই
সমাবেশে
আসবে
বলে
তাঁকে
জানিয়ে
দিয়েছে। এমনকী কংগ্রেসের সঙ্গেও কথা চলছে বলে জানিয়েছেন তৃণমূল নেত্রী। এমন
রাজনৈতিক
তারকা
সমাবেশের
কথা
মনে
রেখেই
মঞ্চ
বিন্যাসের
পরিকল্পনা
নেওয়া
হয়েছে
বলে
দলীয়
সূত্রে
জানানো
হয়েছে। মূল মঞ্চতে তৃণমূল নেত্রী সহ শাসক দলের হাতেগোনা নেতা–নেত্রী থাকবেন। ওই
মঞ্চের
মূল
আকর্ষণ
হবেন
ভিন
রাজ্য
থেকে
আসা
বিরোধী
রাজনীতির
তারকারা। উচ্চতায় ১২ ফুট এই মূল মঞ্চে একটি পোডিয়াম ছাড়া দুটি স্তর থাকবে। একশো
ফুট
চওড়া
ও ২৪
ফুট
দীর্ঘ
হবে
মূল
মঞ্চ। মূল মঞ্চের দ্বিতীয় স্তরটি হবে একশো ফুট চওড়া এবং দৈর্ঘ্যে ২০ ফুট। ভিন
রাজ্যের
ভিভিআইপিদের
জন্য
মূল
মঞ্চে
আলাদা
সিঁড়ি
থাকবে। বাকি মঞ্চগুলিতে শাসকদলের সংসদ সদস্য, বিধায়ক, জেলা পরিষদ তথা পঞ্চায়েত প্রতিনিধি, সাংস্কৃতিক কর্মী, বিশিষ্টজনের বসার ব্যবস্থা থাকবে। নিরাপত্তা
ব্যবস্থাও
যথেষ্ট
কড়া
হবে। তাই নির্দিষ্ট তালিকাভূক্ত ছাড়া কাউকেই মঞ্চের কাছে ঘেঁষতে দেওয়া হবে না।
তাঁর
ব্যাখ্যা,
অতীতে
যতবার
ব্রিগেডের
ডাক
দিয়েছেন
মমতা,
তাতে
নেত্রীর
নিশানায়
ছিল
বামফ্রন্ট
সরকার। বাম অপশাসন থেকে বাংলাকে মুক্ত করাটাই ছিল সেই সমাবেশের প্রধান অঙ্গীকার। কিন্তু
আগামী
দিনে
ভারতের
অখণ্ডতা,
তার
সংবিধান
প্রদত্ত
ধর্মনিরপেক্ষতা,
সার্বভৌম
চরিত্র
অক্ষুণ্ণ
থাকবে
কি
না,
সেটা
নির্ধারিত
হবে
এই
সমাবেশের
সাফল্যের
উপর। তাই বিজেপি বিরোধী শক্তির মহাসমাবেশ ঘটানোর ঐতিহাসিক দায়িত্ব এসেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন তৃণমূলের উপর। বুথ
স্তরে
দীর্ঘদিন
ধরে
প্রচার
করা
হয়েছে
ব্রিগেড
জনসভা
নিয়ে। সেই সুবাদেই পার্থবাবুর ধারণা এই বিশাল ময়দানেও সব মানুষকে ঠাঁই দেওয়া সম্ভব হবে না। তাই
শহরের
নানা
জায়গায়
এলইডি
স্ক্রিন
লাগানো
হচ্ছে। এদিন নবান্নে
মুখ্যমন্ত্রী
জানান,
অখিলেশের
সঙ্গে
তাঁর
ফোনে
কথা
হয়েছে। সমাজবাদী পার্টির নেতা ব্রিগেডে আসবেন বলে তাঁকে জানিয়েছেন। বহুজন
সমাজ
পার্টির
মায়াবতী
ছাড়া
প্রায়
সব
বিরোধী
দলই
সমাবেশে
আসবে
বলে
তাঁকে
জানিয়ে
দিয়েছে। এমনকী কংগ্রেসের সঙ্গেও কথা চলছে বলে জানিয়েছেন তৃণমূল নেত্রী। এমন
রাজনৈতিক
তারকা
সমাবেশের
কথা
মনে
রেখেই
মঞ্চ
বিন্যাসের
পরিকল্পনা
নেওয়া
হয়েছে
বলে
দলীয়
সূত্রে
জানানো
হয়েছে। মূল মঞ্চতে তৃণমূল নেত্রী সহ শাসক দলের হাতেগোনা নেতা–নেত্রী থাকবেন। ওই
মঞ্চের
মূল
আকর্ষণ
হবেন
ভিন
রাজ্য
থেকে
আসা
বিরোধী
রাজনীতির
তারকারা। উচ্চতায় ১২ ফুট এই মূল মঞ্চে একটি পোডিয়াম ছাড়া দুটি স্তর থাকবে। একশো
ফুট
চওড়া
ও ২৪
ফুট
দীর্ঘ
হবে
মূল
মঞ্চ। মূল মঞ্চের দ্বিতীয় স্তরটি হবে একশো ফুট চওড়া এবং দৈর্ঘ্যে ২০ ফুট। ভিন
রাজ্যের
ভিভিআইপিদের
জন্য
মূল
মঞ্চে
আলাদা
সিঁড়ি
থাকবে। বাকি মঞ্চগুলিতে শাসকদলের সংসদ সদস্য, বিধায়ক, জেলা পরিষদ তথা পঞ্চায়েত প্রতিনিধি, সাংস্কৃতিক কর্মী, বিশিষ্টজনের বসার ব্যবস্থা থাকবে। নিরাপত্তা
ব্যবস্থাও
যথেষ্ট
কড়া
হবে। তাই নির্দিষ্ট তালিকাভূক্ত ছাড়া কাউকেই মঞ্চের কাছে ঘেঁষতে দেওয়া হবে না।
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});