করোনাকে বধ করতে কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার ১৭ টি ওয়ার্ডের নাগরিকরা লক ডাউনে বদ্ধপরিকর।একটি মানুষেরও বাড়ির বাইরে দেখা মিললো না-
1 min readকরোনাকে বধ করতে কালিয়াগঞ্জ পৌর সভার ১৭ টি ওয়ার্ডের নাগরিকরা লক ডাউনে বদ্ধপরিকর।একটি মানুষেরও বাড়ির বাইরে দেখা মিললো না-
তপন চক্রবর্তী-কালিয়াগঞ্জ(উত্তর দিনাজপুর)--মাননীয় প্রধান মন্ত্রী ও রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর আবেদনে একশো ভাগ সারা দিয়ে চলেছে উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জ পৌর শহরের নাগরিকগন।বুধবার ঘড়ির কাটায় রাত সাড়ে সাতটার সময় কালিয়াগঞ্জ শহরের বেশ কয়েকটা ওয়ার্ডে বেরিয়ে ছিলাম করোনা ভাইরাসকে নির্মূল করতে সাধারণ নাগরিকদের ভূমিকা কেমন?রাস্তায় লোকজন বেরিয়ে কোন জটলা করছে কিনা?
মহেন্দ্রগঞ্জ বাজারের কোন ব্যবসায়ী দোকান খুলে পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে ব্যবসা করছে কিনা?সত্যি সত্যি লকডাউন কাকে বলে তা দেখিয়ে দিচ্ছে কালিয়াগঞ্জের শান্তিপ্রিয় নাগরিকগন।শুধু শহর বলবো কেন কালিয়াগঞ্জের বিভিন্ন গ্রামাঞ্চলের মানুষজনও এক সাথে তালে তাল মিলিয়ে করোনা ভাইরাসের মোকাবিলায় এককাট্টা।লক ডাউন যাকে বলে তা অক্ষরে অক্ষরে পালন করে যাওয়ায় কালিয়াগঞ্জের কি শহর কি গ্রামের মানুষ সবাই অভিনন্দন পাবার মতই এখন পর্যন্ত সরকারি নির্দেশকে একশো শতাংশ মান্যতা দেবার জন্য।কালিয়াগঞ্জ থানার পুলিশ এবং সিভিক পুলিশ ভায়েরা দিনরাত এককরে তারা তাদের দায়িত্ব পালন করে চলেছে।বাড়ির বাইরে হটাৎ করেও যদি কোন মানুষ বের হয় সাথে
সাথে তাকে বাড়ির ভেতরে ঢুকিয়ে দিয়ে তাদের দায়িত্ব অক্ষরে অক্ষরে পালন করে চলেছে।কালিয়াগঞ্জ পৌরসভার পৌরপিতা কার্তিক চন্দ্র পাল বলেন কালিয়াগঞ্জের মানুষ যেমন শান্তিপ্রিয় তেমনি অত্যন্ত সচেতন।
কার্তিক পাল বলেন একদম অত্যন্ত প্রয়োজনীয় কাজ ছাড়া কেউ বাড়ির বাইরে বের হবেন না।করোনার মূল ঔষুধ আগামী ১৪ই এপ্রিল পর্যন্ত নিজ নিজ ঘরে বসে পরিবারের সবার সাথে চুটিয়ে কাটিয়ে যান।অপ্রয়োজনীয় কাজ কয়েকদিন পরে
করলেও কোন ক্ষতি হবেনা।আমরা সবাই মিলে সরকারি নিয়ম মেনে যদি চলতে পারি তাহলে মানুষের একতার কাছে করোনাকে হার স্বীকার করতেই হবে।করোনা থাকবেনা মানুষই তাদের কাজের মাধ্যমে মারন করো নাকে উচিত শাস্তি দিয়ে শুধু এই রাজ্য নয় এই দেশ নয় গোটা পৃথিবী থেকে দূরে সরিয়ে দিতে বাধ্য।