শিশু শ্রমিক মুক্ত উত্তর দিনাজপুর জেলা গড়ার ডাক জেলা শাসকের।
1 min readজয়ন্ত বোস, বর্তমানের কথা। সারা বিশ্বের এখন ভয়ংকার পেশার নাম শিশু শ্রম। দিনে দিনে এই শ্রমের শ্রমিকের সংখ্যা বাড়ছে, তারা আসহায় হচ্ছে কিন্তু প্রতিকারে কিছুই হচ্ছে না। বিশ্বের বিভিন্ন এনজিও সংস্থা, সরকারসহ বিভিন্ন সংস্থা এর বিরুদ্ধে আলাপ, আলোচনা, পরিসংখ্যান তুলে ধরলেও কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না। প্রতিদিনই জীবন ধারণ আর দু’বেলা আর দু’মুঠো অন্নের জন্য তারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতেই দ্বিধাবোধ করছে না। মূলত তাদের নিজেদের খাওয়া আর পরিবারের খাওয়ার জন্য শিশুরা লেখাপড়ার পরিবর্তে পেশার কঠিন আবর্তে জন্মের পরেই চলে যাচ্ছে। অথচ আমাদের দেশের একটি শ্রেণী তাদের ব্যবহার করে সুবিধা ভোগ করছে।
সারা দেশে প্রচুর শিশু নিষিদ্ধ শিশু শ্রমের শিকার। এদের সোনালী ভবিষ্যত অন্ধকারে তলিয়ে যাচ্ছে। যে বয়সে তাদের খাতা কলম নিয়ে স্কুলে যাবার কথা ছিলো, ঠিক সেই বয়সে শুধুমাত্র দারিদ্র্যের কারণে আজ ওরা শিশু শ্রমিক। গত চার বছরে এই শ্রমিক বৃদ্ধি এমন এক পর্যায়ে এসে গেছে যে পরিস্থিতি দিনের পর দিন ভয়ানক হয়ে পরেছে। শহর অঞ্চলের তুলনায় গ্রামাঞ্চলে শিশু শ্রমের প্রবণতা অনেক বেশি। শিশু শ্রমিকরা ঝুঁকিপূর্ণ কাজের সঙ্গে জড়িত। ঝুঁকিপূর্ণ শিশু শ্রমে নিয়োজিত শিশুরা এক সপ্তাহে ১শ ৬৮ ঘণ্টার মধ্যে কাজ করছে প্রায় ৯০ ঘণ্টা। ঝুঁকিপূর্ণ কাজে অংশগ্রহণ করছে শিশুরা। শিশু শ্রমিকদের এসব ঝুঁকিপূর্ণ কাজের মধ্যে রয়েছে মোটর ওয়ার্কসপে কাজ করা, ওয়েল্ডিং, গ্যাস কারখানা, বেলুন কারখানা, লেদ মেশিন, রিকশা চালানো, মাদক বাহক, বিড়ি শ্রমিক, বাস-ট্রাকের, ট্রেকার হেলপার, লেগুনার হেলপার, নির্মাণ শ্রমিক, গৃহ শিশু শ্রমিক, এমব্রয়ডারি, জাহাজ শিল্প, চিংড়ি হ্যাচারি, শুঁটকি তৈরি, লবণ কারখানা, বেডিং স্টোরের শ্রমিক, ইট ভাঙা, ইট ভাটা শ্রমিক, হোটেল শ্রমিক, ট্যানারি এবং রঙ মিস্ত্রিসহ আরো বিভিন্ন ধরনের কাজ।
মাত্র চার বছরের ব্যবধানে ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রমে শিশু শ্রমিকের সংখ্যা বেড়েছে ১০ লাখ। শুধু তাই নয় আগের চেয়ে নির্যাতনের মাত্রা কমেনি, বরং বেড়েছে। শিশু শ্রমিকদের কাজ দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের মালিকরা স্থানীয় বা আন্তর্জাতিক কোন আইনের তোয়াক্কা করছে না কেউ। এমনকি মজুরি কম দিয়ে প্রতিনিয়তই তাদের ঠকাচ্ছে। অথচ এখন পর্যন্ত শিশু শ্রমের দায়ে পশ্চিমবঙ্গের এমন একজনকে শাস্তি পেতে হয়েছে তার প্রমাণ পাওয়া যায় না।
শিশুর বয়স নির্ধারণ নিয়ে জটিলতা রয়েছে। কত বছর বয়স পর্যন্ত শিশু হিসেবে ধরা হবে তা সুনির্দিষ্ট একটি আইনে বলা নেই। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা(আইএলও) শিশু আইনের বিভিন্ন ধারায় কাজের ধরনের ক্ষেত্রে শিশুর বয়স নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ কাজের ক্ষেত্রে বলা হয়েছে, ১৬ থেকে ১৮ বছরের শিশুরা এই কাজ করতে পারবে। ১৩ থেকে ১৫ বছর বয়সের শিশুরা হালকা পরিশ্রমের কাজ করতে পারবে।
আবার জাতীয় শিশু নীতিতে ১৪ বছর বয়সের কাউকে শিশু হি
সেবে চিত্রিত করার বিধান দেওয়া আছে। ভিন্ন ভিন্ন বয়সের সুযোগ নিয়ে শিশুদের বিভিন্ন ধরনের কাজে ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। আইনে শূন্য থেকে ১২ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুদের সবধরনের শ্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কিন্তু বাস্তবে ৫ বছর বয়সের শিশুকেও জোর করে নানা ধরনের কাজে নিয়মিত ব্যবহার করা হচ্ছে।
সেবে চিত্রিত করার বিধান দেওয়া আছে। ভিন্ন ভিন্ন বয়সের সুযোগ নিয়ে শিশুদের বিভিন্ন ধরনের কাজে ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। আইনে শূন্য থেকে ১২ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুদের সবধরনের শ্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কিন্তু বাস্তবে ৫ বছর বয়সের শিশুকেও জোর করে নানা ধরনের কাজে নিয়মিত ব্যবহার করা হচ্ছে।
আইন অনুযায়ী শিশু বিক্রি, পাচার, ভুমি দাসত্ব, বেশ্যাবৃত্তি, অশ্লীল দৃশ্যে অভিনয়ের জন্য শিশুর ব্যবহার, মাদক দ্রব্য উৎপাদন, মাদক পাচারে শিশুর ব্যবহার করাকে ঝুঁকিপূর্ণ কাজ হিসেবে চিত্রিত করা হয়েছে। শিশুরা তাদের পেটের ক্ষুধা নিবারণ করার জন্য শিশু শ্রমে নিপতিত হয়। নিজেদের জন্য, পরিবারের জন্য তারা জীবন বাজি রেখে ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করতেও দ্বিধা বোধ করে না।
এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হলে অর্থাৎ শিশু শ্রম নিবরণ করতে হলে প্রয়োজন সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের সমন্বিত উদ্যোগ। পরিবারগুলোর আর্থিক সামর্থ্য বৃদ্ধি ও পরিবার পরিকল্পনার ব্যাপারে উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। কারণ অধিকাংশ দরিদ্র্য পরিবারের বেশি সন্তান থাকে। শিক্ষা ব্যবস্থায় বৃত্তিমূলক শিক্ষা দিতে হবে। প্রয়োজনে এ শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য প্রাথমিক স্তর থেকে কারিগরি স্কুলের ব্যবস্থা করে উপবৃত্তির পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে হবে। যাতে তারা বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ নিয়ে সমাজে প্রতিষ্ঠা হতে পারে। বর্তমানে শিশুসুরক্ষার জন্য প্রকল্প চালু আছে
পশ্চিমবঙ্গে ,যে শিশু সুরক্ষা সম্পর্কিত প্রকল্পগুলি চালু আছে সেগুলি হল :
(১) কিশোর ন্যায় বিচার বিষয়েক একটি কর্মসূচী (Programme for Juvenile Justice)
(২) পথ শিশুদের জন্য একটি সুসংহত কর্মসূচী (Integrated Programme for Street Children)
(৩)শিশু গৃহ কর্মপরিকল্পনা ও দত্তক গ্রহণ সক্রান্ত কর্মসূচি (Sishu Griha Scheme and Adoption)
(৪) অন্যায়, অবহেলিত, দুর্যোগ কবলিত, বঞ্চনার শিকার, মানসিক ভারসাম্যহীন শিশুদের জন্য আবাস (Home for children victims of exploitation, neglect, disaster and mentally challenged)
(৫) আইনের জন্য সংঘাতে লিপ্ত শিশুদের জন্য আবাস (Programme for Juvenile Justice)
(৬) ন্যায় বিচার প্রদানে বিধিবদ্ধ সংস্থা (Juvenile Justice Board)
(৭) অনাথ ও দুঃস্থ শিশুদের জন্য আবাস (Cottage Home)
এছাড়া যে অন্য প্রকল্পগুলি চালু আছে সেগুলি হল :
যৌনকর্মীদের সন্তানদের শিক্ষা ও সুরক্ষা প্রদান কর্মসূচী।
কর্মরতা ও অসুস্থ মায়েদের শিশুদের (০-৫ বছর) রক্ষণের জন্য ক্রেশ প্রকল্প
। জাতীয় শিশু শ্রমিক বিদ্যালয় (কেন্দ্রীয় শ্রম মন্ত্রকের পরিচালনাধীন)।
সুসংহত শিশু বিকাশ প্রকল্পের আয়ত্তাধীন যৌনকর্মীদের সন্তানদের জন্য অঙ্গনওয়াড়ি প্রকল্প
। মানুষ পাচার রোধের জন্য এবং পাচারের শিকার শিশুদের পুনর্বাসনের জন্য উজালা প্রকল্প।
(সুত্রঃ পশ্চিমবঙ্গ সরকারের শিশু বিকাশ দফতর)।
পশ্চিমবঙ্গে প্রায় ৮.৫৭ লক্ষ শিশু শ্রমিকের মধ্যে ৯ শতাংশ নানা ঝুঁকিপূর্ণ ও বিপজ্জনক কাজে নিযুক্ত। কৃষিক্ষেত্রে প্রায় ৭০ শতাংশ
শিশু শ্রমিক নিযুক্ত আছে। পথশিশু ও ভিক্ষাবৃত্তিতে নিযুক্ত শিশুর সংখ্যাও বেড়ে চলেছে। কিন্তু এদের বিষয়ে নির্দিষ্ট কোন পরিসংখ্যান নেই। সঠিক অভিভাবকে অভাবে এই ধরনের শিশুরা বিভিন্ন লাঞ্ছনার শিকার হয় এবং নানা অপরাধমূলক কাজে যেমন জুয়া, চুরি, মাদকসেবন প্রভৃতি অসামাজিক কাজে জড়িয়ে পড়ে। শিক্ষার অভাবে একদিকে যেমন তার দক্ষতার বিকাশ ঘটেনা, জীবিকার উন্নতি হয়না, তেমনভাবে আর একটি অসেচতন দরিদ্র প্রজন্ম তৈরী হয়। বাল্য বিবাহের ক্ষেত্রেও পশ্চিমবঙ্গের অবস্থান বিশেষ উদ্বেগজনক, প্রায় ৫৪ শতাংশ মেয়ের ১৮ বছরের আগেই বিয়ে হয়ে যায় (সূত্র : জেলাভিত্তিক গৃহ সমীক্ষা, ২০০৮)। যে জেলাগুলিতে বাল্য বিবাহের সমস্যা খুব বেশী সেগুলি হল : মালদা, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, বাঁকুড়া, দক্ষিণ দিনাজপুর, পুরুলিয়া, নদীয়া ও কোচ রাষ্ট্র বাংলাদেশ ও নেপাল থেকে অনেক মেয়েকে পাচার করে কলকাতাস্থিত বেশ্যালয়গুলিতে বিক্রি করে দেওয়া হয় অথবা পশ্চিমবঙ্গের মাধ্যমে উত্তর ও পশ্চিমভারতে পাচার করে দেওয়া হয়। ইউনিসেফ ১৯৯৫ তথ্য অনুযায়ী, এই মেয়েদের প্রায় ২৫ শতাংশ ১৮ বছরের নীচে। ২০০৭ সালে সেভ দ্য চিলড্রেনের এর একটি সমীক্ষা থেকে দেখা যাচ্ছে যে, শুধু কলকাতা শহরেহ ৫০,০০০ এর বেশী শিশু যার অধিকাংশই মেয়ে
শিশু শ্রমিক নিযুক্ত আছে। পথশিশু ও ভিক্ষাবৃত্তিতে নিযুক্ত শিশুর সংখ্যাও বেড়ে চলেছে। কিন্তু এদের বিষয়ে নির্দিষ্ট কোন পরিসংখ্যান নেই। সঠিক অভিভাবকে অভাবে এই ধরনের শিশুরা বিভিন্ন লাঞ্ছনার শিকার হয় এবং নানা অপরাধমূলক কাজে যেমন জুয়া, চুরি, মাদকসেবন প্রভৃতি অসামাজিক কাজে জড়িয়ে পড়ে। শিক্ষার অভাবে একদিকে যেমন তার দক্ষতার বিকাশ ঘটেনা, জীবিকার উন্নতি হয়না, তেমনভাবে আর একটি অসেচতন দরিদ্র প্রজন্ম তৈরী হয়। বাল্য বিবাহের ক্ষেত্রেও পশ্চিমবঙ্গের অবস্থান বিশেষ উদ্বেগজনক, প্রায় ৫৪ শতাংশ মেয়ের ১৮ বছরের আগেই বিয়ে হয়ে যায় (সূত্র : জেলাভিত্তিক গৃহ সমীক্ষা, ২০০৮)। যে জেলাগুলিতে বাল্য বিবাহের সমস্যা খুব বেশী সেগুলি হল : মালদা, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম, বাঁকুড়া, দক্ষিণ দিনাজপুর, পুরুলিয়া, নদীয়া ও কোচ রাষ্ট্র বাংলাদেশ ও নেপাল থেকে অনেক মেয়েকে পাচার করে কলকাতাস্থিত বেশ্যালয়গুলিতে বিক্রি করে দেওয়া হয় অথবা পশ্চিমবঙ্গের মাধ্যমে উত্তর ও পশ্চিমভারতে পাচার করে দেওয়া হয়। ইউনিসেফ ১৯৯৫ তথ্য অনুযায়ী, এই মেয়েদের প্রায় ২৫ শতাংশ ১৮ বছরের নীচে। ২০০৭ সালে সেভ দ্য চিলড্রেনের এর একটি সমীক্ষা থেকে দেখা যাচ্ছে যে, শুধু কলকাতা শহরেহ ৫০,০০০ এর বেশী শিশু যার অধিকাংশই মেয়ে
গৃহশ্রমে নিযুক্ত রয়েছে। কলকাতায় পাশ্ববর্তী জেলাগুলি যেমন উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগণা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর থেকে গৃহশ্রমের জন্য অনেক মেয়েকে । পাঠানো হচ্ছে কলকাতা ও ভারতবর্ষের বিভিন্ন শহরে। এদের অনেকেই পরবর্তীকালে পাচার হয়ে যায় এবং নানাবিধ যৌন নিগ্রহের শিকার হয়। ন্যাশানাল ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরো, ২০১১ থেকে আমরা দেখি রাজ্যে ১৪৫০টি নিপীড়নমূলক ঘটনার মধ্যে ৬৬০ জনকে পাচার করা হয়েছে, ২৫২ জন ধর্ষণের শিকার, ২৯৮ জন অল্পবয়সী মেয়েকে সংগ্রহ করা হয়েছে বিভিন্ন যৌনাচারের জন্য ও ৭৮ জনকে অন্যান্য অপরাধমূলক কাজের শিকার হতে হয়েছে । এই অবস্থার প্রেক্ষিতে ২০০৯ সালে কেন্দ্রীয় সরকারের আগ্রহে নারী ও শিশু উন্নয়ন মন্ত্রকের অধীনে সারা দেশব্যাপী শিশু সুরক্ষার বিষয়টিকে সুনিশ্চিত করার জন্য রাজ্যসরকারগুলির মাধ্যমে সুসংহত শিশু সুরক্ষা প্রকল্প নামে একটি প্রকল্প চালু হয়েছে এবং এই প্রকল্পের দ্বারা সুরক্ষা সম্পর্কিত সরকারী প্রকল্পগুলিকে এক ছাতার তলায় এনে সারা দেশে পারিবারকে ও সামাজিকন্তরে শিশু সুরক্ষার বিষয়টিকে শক্তিশালী করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে এই প্রকল্পটি ইতিমধ্যেই চালু হয়েছে এবং জেলাস্তরে শিশু সুরক্ষা প্রদানের জন্য পরিকাঠামো গঠনের কাজ অনেকটাই সম্পন্ন হয়েছে। উত্তর দিনাজপুর জেলা প্রশাসন উদ্দোগ নিয়েছে শিশু শ্রমিক মুক্ত জেলা গঠনের। এই বিষয়ে উত্তর দিনাজপুর জেলার ডি.এম আয়েষা রাণি এ সকলের কাছে সহযোগিতা চেয়েছেন এবং বার্তা দিয়েছেন আসুন সবাই মিলে সবাইকে নিয়ে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে উত্তর দিনাজপুর জেলা কে শিশু শ্রমিক মুক্ত জেলা গড়ে তুলার। এই অভিযানে সকলকে আন্তরিক ভাবে এগিয়ে আসতে অনুরোধ করেছেন। বর্তমানের কথা নিউজ পোর্টালের সংবাদ প্রতিবেদনে শিশু শ্রম একটি দন্ডনীয় অপরাধ এবং জাতীয় কলঙ্ক এই সংবাদ পরিবেশনে সকলকে সচেতনতার বিষয় সমুহ তুলে ধরে প্রকাশ করা হলো।